ফুটবলের মাঠে তার প্রতিভা নিয়ে বলার কিছু নেই। লিওনেল মেসি উঠে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তার নিজের হজমশক্তিও কিন্তু বেশ ভালো। আর সেই সঙ্গে পরিশ্রমটা ঠিকঠাক করার কারণে প্রচণ্ড ভোজন রসিক এই আর্জেন্টাইন তারকা এতদিনেও মুটিয়ে যাননি। অথবা আরেক ভোজন রসিক আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনার মতো অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ছোট করে নিয়ে হতো পাকস্থলী!
খাওয়া দাওয়া মেসি ছোটবেলা থেকেই বেশ ভালই করতে পারেন। সবচেয়ে প্রিয় খাবার মিলানসা নেপলিতানা। আর্জেন্টাইন এই খাবারটি তৈরি করা হয় গরুর মাংস, টমেটো, পনির, পেঁয়াজ ও বিভিন্ন মসলা দিয়ে।
মেসির মা ছেলের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে বলেন, ‘ও সবই খেতে পারে। তবে ঘোড়ার মাংসটা তেমন পছন্দ নয়। তবে যদি মুরগীর হয় আর সেটা যদি মরিচের সস দিয়ে রান্না করা যায় তাহলে তো বেশ তৃপ্তি নিয়েই খায়।’
আলাদাভাবে প্রিয় কিছু খাবার থাকলেও খাওয়াদাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই মেসির। কাতালান ক্লাব বার্সেলোনার কঠোর নিয়ম কানুনের মধ্যেও এ ব্যাপারে কোনো পরিবর্তন আসেনি তার। গার্দিওলা ক্যাম্প ন্যুয়ের ম্যানেজার হয়ে আসার পর এই অবস্থা দেখে রীতিমতো ভড়কেই গিয়েছিলেন। যে কারণে দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই ফুটবলারের জন্য একজন ফিজিওথেরাপিস্ট নিয়োগ দিয়েছিলেন তিনি।
Discussion about this post