ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
দুঃসময়ের অধ্যায়টা পেছনে ফেলে এসেছেন তিনি। বল টেম্পারিংয়ের নিষেধাজ্ঞা শেষে বিশ্বকাপে ফিরেই ঝড় তুলেছিলেন স্টিভেন স্মিথ। সাদা পোশাকে বিরতি শেষে ফিরেও একই দাপট। চলতি অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচেই তিন সেঞ্চুরি তুলেছেন এই অস্ট্রেলিয়ান। তার পথ ধরে আইসিসি জানিয়েছে স্মিথ এখন টেস্টের দ্বিতীয় সেরা ব্যাটসম্যান। এজন্য তিনি পেছনে ফেলেছেন কেন উইলিয়ামসনকে। বিরাট কোহলির কাছাকাছি আছেন তিনি।
সদ্য ঘোষিত আইসিসির নতুন র্যাংকিংয়ে শীর্ষে থাকা কোহলির (৯২২) চেয়ে মাত্র ৯ রেটিং পয়েন্টে পিছিয়ে আছেন স্মিথ (৯১৩)। লর্ডস টেস্টে এক ইনিংস ব্যাট করেই টপকে যান উইলিয়ামসনকে (৮৮৭)।
বোলিং র্যাংকিংয়ে আগের মতই শীর্ষে রয়েছেন প্যাট কামিন্স। তবে এ ডানহাতি রেটিং পয়েন্টে (৯১৪) গড়েছেন রেকর্ড। মানে গ্লেন ম্যাকগ্রার সর্বোচ্চ রেটিং পয়েন্ট স্পর্শ করেছেন তিনি। এতদিন অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সেরা রেটিং পয়েন্ট ছিল ম্যাকগ্রার (৯১৪)। যা তিনি করেছিলেন ২০০১ অ্যাশেজের ওভাল টেস্টে। আরেক অস্ট্রেলিয়ান প্যাট কামিন্স আগে থেকেই ছিলেন বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে। এবার এই ফাস্ট বোলার ছুঁয়েছেন পূর্বসূরি গ্লেন ম্যাকগ্রার রেকর্ড।
অ্যাশেজে প্রথম টেস্টে ৭ উইকেটের পর লর্ডসে ম্যাচে ৬ উইকেট নেন কামিন্স। রেটিং পয়েন্ট ১৬ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯১৪। এটি তার নিজের ক্যারিয়ার সেরা রেটিং পয়েন্ট। একইসঙ্গে স্পর্শ করেন অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসেই বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সেরা রেটিং পয়েন্ট। ২০০১ অ্যাশেজের ওভাল টেস্টের পর ম্যাকগ্রার রেটিং পয়েন্ট ছিল ৯১৪।
বোলারদের সর্বকালের সেরা রেটিং পয়েন্টে ম্যাকগ্রা ও কামিন্সের যৌথ অবস্থান পঞ্চম। ১৯১৪ সালে সিডনি বার্নসের অর্জন করা ৯৩২ রেটিং পয়েন্ট বোলারদের মধ্যে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
Discussion about this post