ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
জাতীয় দল নিয়ে ক্রিকেট খেলতে বিদেশ গিয়ে ক্যাসিনোতে যাওয়া তার জন্য নতুন নয়। আগেও বিসিবির এই পরিচালককে দেখা গেছে জুয়ার এই আসরে। ২০১৫ সালে ক্যাসিনো বিতর্কে জড়িয়ে আলোচনায় আসেন তিনি। সে বছর বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। পরে অবশ্য ক্যাসিনোতে যাওয়ার কথাও স্বীকার করছিলেন তিনি। কিন্তু জুয়া খেলার কথা অস্বীকার করেন। অথচ সেই বিশ্বকাপে অনুমতিহীন মাঝরাতে হোটেলে ফেরায় দল থেকে বাদ দেয়াই নয়, অস্ট্রেলিয়া থেকে ফেরত পাঠানো হয় পেসার আল-আমিন হোসেনকে। কিন্তু নিয়ম ভাঙলেও কিছু হয়নি সুজনের।
ফের নতুন করে ক্যাসিনোতে দেখা গেল সুজনকে। জাতীয় দলের ভারপ্রাপ্ত কোচ হয়ে এখন তিনি শ্রীলঙ্কায়। দল যখন টানা দুই হারে বিধ্বস্ত তখন কোচ গেলেন ক্যাসিনোতে। যেন দলের এমন বিপর্যয়ে বিব্রত নন তিনি। ক্যাসিনোতে বেশ চনমনে দেখালো বিসিবি পরিচালক ও শ্রীলঙ্কা সিরিজের ভারপ্রাপ্ত কোচকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও দেখা যাচ্ছে। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কলম্বোর বেলিস ক্যাসিনোতে দেখা যায় খালেদ মাহমুদকে। ভিডিওতে দেখা যায়- নিজের এটিএম কার্ডটি দিচ্ছেন ক্যাসিনোর এক নারী ওয়েটারকে। ১১ সেকেন্ডের ভিডিওটির স্থানের সঙ্গে ‘বেলিস ক্যাসিনোর’ শতভাগ মিল খুঁজে পাওয়া গেছে।
এই সুজনই জাতীয় দলের হেড কোচ হতে চাইছেন। স্টিভ রোডসের চেয়ারে বসতে চাইছেন তিনি। ইচ্ছের কথা জানিয়ে বলেছেন দীর্ঘ সময়ের জন্য বাংলাদেশ দলের কোচ হতে চান তিনি! অবশ্য এমনিতেই একাধিক পদে রয়েছেন সুজন।
Discussion about this post