অল্পতেই বেঁচে গেলেন তামিম ইকবাল। আরেকটু হলে এখন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকতে হতো তামিম ইকবালকে। ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামে, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রস্তুতি ক্যাম্পে। সেখানে প্রস্তুতি ম্যাচে ২৯ রান করে রানআউট হয়ে মনটা খারাপ ছিল তামিমের। এরপর হতাশা থকেে ড্রেসিংরুমের সামনের বারান্দার দরজার কাচে ব্যাট দিয়ে বাড়ি দিলেন। কাচটা সামান্য ভাঙল। তারপর ড্রেসিংরুমে ঢোকার সময় আরো বড় ঘটনা ঘটল। আর তাতেই পেটে চারটি সেলাই নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরতে হয়েছে এই ওপেনারকে।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচে আউট হয়ে ড্রেসিংরুম ঢোকার জন্য কাচের দরজায় হাত দিয়ে ধাক্কা দেন তামিম। তারপর মুহুর্তেই সেই কাচ ভেঙ্গে যায়। ভারসাম্য না রাখতে পেরে তামিম পড়ে যান সেই কাচের ওপর। মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড থাকায় বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচেন। তবে ভাঙা কাচের টুকরো পেটে ঢুকে রক্তারক্তি অবস্থা।
মিডিয়াকে এনিয়ে তিনি বলেন, ‘দরজাটা ধাক্কা দেওয়ার পরই কাচ ভেঙে আমার গায়ের ওপর পড়ে। মাটিতে পড়ে যাই আমি। আমার প্যাডগুলো দেখলে বুঝতে পারতেন কত ভয়ংকর ছিল সেটা। প্যাড না থাকলে এর চেয়েও খারাপ কিছুও হতে পারত।’
এ অবস্থায় তামিমের পেটে চারটি সেলাই দিতে হয়েছে। সেলাই কাটা হলে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে। তার আগে মাঠে ফিরতে পারবেন না তিনি। তবে এই চোট কাটাতে দুই তিনদিনের বেশি লাগবে না বলে জানা গেছে।
Discussion about this post