ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
হাতে কাজ না থাকলে ‘কুয়োর ব্যাঙ’ হয়ে থাকতেই ভাল লাগে। ঠিকই ধরেছেন ঘরকুনো বাশার। এশবার গল্পের ফাকে বলছিলেন- ‘আসলে ছুটির কথা মনে হলেই ভাবি আরামে আজ ঘুমাব। সারা দিন কাজ নেই! যদিও অভ্যাস হয়ে গেছে, সকালেই ঘুম ভেঙে যায়।’
এখন তো আর মাঠের খেলা নিয়ে ব্যস্ততা নেই। নির্বাচক হিসেবে কাজ আছে কিন্তু আগের মতো নিয়ম করে মাঠে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এ কারনেই ইদানীং ছুটির দিনগুলোতে বাজারের ব্যাগ নিয়ে ছুটতে হচ্ছে তাকে। সুমন বলছিলেন, ‘বাজার করার কাজটা আমার স্ত্রীই করে। যখন খেলতাম তখন থেকেই ও আমাকে এ কাজ থেকে দূরে রেখেছে। তবে এখন আমাকেই মাঝেমধ্যে এসব সামলাতে হয়।’
ছুটি পেলেই ঘরে বসে থাকেন না বাশার। সন্ধ্যায় পুরো পরিবার নিয়ে বেরিয়ে পড়েন। কখনও আত্মীয়ের বাড়ি আবার কখনও রেস্টুরেন্টে সেরে নেন রাতের খাবার। যেখানেই যান, খাবার-দাবার নিয়ে কোনোরকম সমস্যা নেই বাশারের। খাবার নিয়ে সমস্যা নেই। গরুর মাংস আর ভুনা খিচুড়ি হলেই মহাখুশি। ডিমভাজাও পছন্দ তার। কাছের আত্মীয়রা ব্যাপারগুলো ভাল করেই জানেন। বাশার বাসায় আসলেই চলে এই আয়োজন।
রান্নাঘরে যেতে ভালো লাগে না সুমনের। নিজে যেহেতু ভোজন রসিক নয়, তাইতো রান্না ঘরে কী হচ্ছে এনিয়ে ভাবার দরকার পড়ে না। একটা কিছু হলেই হলো!
Discussion about this post