স্টিভেন স্মিথের মতো শাস্তিটা মাথা পেতে নিয়েছেন তিনিও। এনিয়ে কোন প্রতিবাদ নেই ডেভিড ওয়ার্নারের। বল টেম্পারিংয়ের দায়ে ১২ মাস সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হওয়াটাকে যৌক্তিক বলেই ধরছেন। এ অবস্থায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) দেয়া দেয়া এসব শাস্তি মেনেও নিয়েছেন এই ব্যাটসম্যান।
এক টুইট বার্তায় ওয়ার্নার জানান, ‘ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে আমি জানাতে চাই, আমার ওপর আরোপিত শাস্তি আমি মেনে নিচ্ছি। এ অপরাধের জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আর একজন ভালো মানুষ, সতীর্থ ও আদর্শ হতে আমার যা করার আমি সবকিছুই করবো।’
সিএ’র বিরুদ্ধে আপিল না করায় ২০১৯ সালের এপ্রিলের আগে আর জাতীয় দলে ফেরা হবে না ওয়ার্নারের। ফেরার মাসখানেক পরই ইংল্যান্ডে শুরু হবে বিশ্বকাপ।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের তৃতীয় টেস্টে কেপটাউনে বল টেম্পারিং কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন স্মিথ, ওয়ার্নার ও ব্যানক্রফট। মুল পরিকল্পনাটা ছিল ওয়ার্নারের। এর প্রমাণ মিলিছে সিএ-র তদন্তে। এ কারণে অধিনায়ক স্মিথের সঙ্গে তাদেরকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। বল বিকৃতির জন্য ক্যামেরন ব্যানক্রফটকে নয় মাসের শাস্তি দিয়েছে সিএ।
Discussion about this post