২৪ এপ্রিল, আজ শচীন টেন্ডুলকারের ৫১তম জন্মদিন। এই দিনে চলুন-জেনে নেই শচীনকে নিয়ে লেখা কিছু বই আর যতো পুরস্কার পেলেন তার চুম্বক কিছু খবর-
শচীনকে নিয়ে বই
শচীন টেন্ডুলকারের আÍজীবনী নিয়ে অনেক বই লেখা হয়েছে। বইগুলোর তালিকা-
* ‘শচীন : দ্য স্টোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডস গ্রেটেস্ট ব্যাটসম্যান’। লেখক : গুলু এজেকিয়েল; প্রকাশক : পেঙ্গুইন গ্লোবাল।
* ‘দ্য এ টু জেড অব শচীন টেন্ডুলকার’। লেখক : গুলু এজেকিয়েল; প্রকাশক : পেঙ্গুইন গ্লোবাল।
* ‘শচীন টেন্ডুলকার-এ ডেফিনিটিভ বায়োগ্রাফি’। লেখক : ভাইভাব পুরানডারে; প্রকাশক : রলি বুকস।
* ‘শচীন টেন্ডুলকার-মাস্টারফুল’। লেখক : পিটার মারে, আশিস শুক্লা; প্রকাশক : রুপা।
* ‘ইফ ক্রিকেট ইজ অ্যা রিলিজিয়ন, শচীন ইজ গড’। লেখক : বিজয় সান্থানাম, শ্যাম বালাসুব্রামানিয়াম; প্রকাশক : হারপার কোলিনস ইন্ডিয়া।
যত পুরস্কার
ভারতীয় ক্রিকেটে অবদান ও কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন টেন্ডুলকার।
* টেন্ডুলকার তার প্রজন্মের ভারতের একমাত্র ক্রিকেটার যিনি ব্র্যাডম্যান ইলেভেনে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার গৌরব অর্জন করেন।
* ২০১০ সালের ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হিসেবে আইসিসির স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি জেতেন টেন্ডুলকার।
* ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মভ‚ষণ জেতেন ২০০৮ সালে।
* ২০০৪ ও ২০০৭ সালে আইসিসির বিশ্ব ওয়ানডে একাদশে স্থান পান।
* ২০০৫ সালে খেলাধুলার জন্য রাজীব গান্ধী পুরস্কার পান।
* ২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে হন প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট।
* ২০০১ সালে পান মহারাষ্ট্র প্রদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার মহারাষ্ট্র ভ‚ষণ অ্যাওয়ার্ড।
* ১৯৯৯ সালে পান ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী।
* ১৯৯৭-৯৮ সালে ভারতে খেলাধুলায় অবদান রাখার জন্য ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার রাজীব গান্ধী খেলরতœ।
* ১৯৯৭ সালে হন উইজডেন ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার।
* ১৯৯৪ সালে খেলাধুলায় অসামান্য অবদান রাখায় ভারত সরকারের অর্জুন অ্যাওয়ার্ড প্রদান।
* ২০১০ সালের অক্টোবরে খেলাধুলায় অসাধারণ কৃতিত্ব রাখার জন্য লন্ডনে দ্য এশিয়ান অ্যাওয়ার্ডসের পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ড পান।
* ২০১১ সালের ২৮ জানুয়ারি ‘ক্যাস্ট্রল ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন।
Discussion about this post