ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
শ্রীলঙ্কা সফর পণ্ড হওয়ায় দ্বিতীয় দফা সবাই সুরক্ষিত বলয়ে একত্রিত হয়েছিলেন প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য। যা শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। এজন্য ফের জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের সেই বলয়ও ভেঙে গেছে।
মহামারী করোনার কারণে জৈব সুরক্ষা বলয় বা বায়ো-সেফটি বাবলের সাথে দেশের ক্রিকেটের পরিচয়। শক্তিশালী এই ভাইরাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গোটা দুনিয়ার ক্রীড়াঙ্গন। স্থবির হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটও। ঈদুল আজহার পর ধীরে ধীরে সেই অচলাবস্থা দূর হয়েছে। ক্রিকেটাররা একটি সুনির্দিষ্ট এলাকায় নির্বিঘ্নে যাতে অনুশীলন ও খেলা চালিয়ে যেতে পারেন, সেজন্য জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করা হয়।
গত ১ অক্টোবর প্রথম বায়োবাবল ভেঙে অনুশীলন ও লাল বলে দুই দিনের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য সৃষ্ট দ্বিতীয় জৈব সুরক্ষা বলয় গঠন করা হয়। এবার ভেঙে গেছে সেই বলয়ও।
আগামী ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে তিন দলের ওয়ানডে টুর্নামেন্ট। তার আগে ক্রিকেটাররা দুই দিনের ছুটি পেয়েছেন। ছুটি কাটিয়ে ফের যোগ দিতে হবে বায়োবাবলের অন্তর্ভুক্ত হোটেলে।
আগেরবারের চেয়ে এবার অবশ্য বায়োবাবল একটু বড় বহরের হবে। তিন দলের ওয়ানডে টুর্নামেন্ট দিয়েই দেশে ক্রিকেট ফিরবে। সেই টুর্নামেন্টে দেশের শীর্ষস্থানীয় ৪৫ জন ক্রিকেটার অংশ নেবেন। প্রতি দলের সাথে থাকবেন রিজার্ভ খেলোয়াড়ও। সবাইকে নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে নতুন করে বায়োবাবল গড়ে উঠবে।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার আগে ক্রিকেটারদের আবারও দিতে হবে করোনা পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় নেগেটিভ এলেই মিলবে বলয়ে প্রবেশের ছাড়পত্র।
Discussion about this post