আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে নিয়ে বিদায় বলেছেন সেই ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর। কিন্তু এখনো সমানভাবেই ব্যস্ত। রাজনীতির ময়দানেও পা রেখেছেন তিনি। রাজ্যসভার সদস্য হয়ে দেশসেবাও করছেন শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার বছর দুই আগে অন্ধ্রপ্রদেশের একটি গ্রাম দত্তক নিয়েছিলেন।এবার সেই গ্রামটির উন্নোয়নে নেমে পড়লেন সাবেক এই মাস্টার ব্লাস্টার ব্যাটসম্যান।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের পুট্টামরাজুভারি কান্দ্রিগা গ্রাম। সেই গ্রামে এখন ছ’শো মানুষের বসবাস। শচীন সেখানে হেলিকপ্টারে পৌঁছতেই সবাই যেন ছুটে এলেন। তার আগেই অবশ্য গ্রামের সেই পরিবর্তন দেখে সচিন খুশি। ঘণ্টা দেড়েক তিনি গ্রামে ঘোরেন। সবার সঙ্গে তিনি কথাও বলেন।
চেন্নাই থেকে হেলিকপ্টারে করে এই গ্রামে যান সচিন। গ্রামের সবাইকে নেশামুক্ত এক গ্রাম গড়ে তোলার অনুরোধ করেন। এই গ্রামেই ১০ একর জায়গায় ক্রিকেট স্টেডিয়াম করার প্রতিশ্রুতি দেন সাবেক এই মহাতারকা। অন্যান্য খেলাও যাতে এই গ্রামে হয়, সেদিকে নজর দেওয়ার কথা বলেছেন মাস্টার ব্লাস্টার। গ্রামের মানুষদের সঙ্গে সেলফিও তোলেন শচীন টেন্ডুলকার।
গ্রামের মানুষদের সঙ্গে আড্ডা দেন। পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে সেলফি, অটোগ্রাফের আব্দারও মেটান মাস্টার-ব্লাস্টার। সবাইতে ধন্যবাদ জানিয়ে ফিরেন শচীন। এভাবেই এখন- সময় কেটে যাচ্ছে ওয়ানডে ক্রিকেটের একাধিক রেকর্ডের মালিকের।
Discussion about this post