ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
তিনি শুধু সময়ের নয়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বকালের সেরাদের অন্যতম। এক বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঠে ফিরে আগের মতোই উজ্বল তিনি। সেই সাকিব আল হাসান এবার পেছনে ফেললেন প্রিয় বন্ধু তামিম ইকবালকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের সেরা হলেন সাকিব। তার পথ ধরেই নিজেকে নিয়ে গেলেন অনন্য উচ্চতায়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর প্রথমেই ম্যান অব দা সিরিজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ জিতল ৩-০ ব্যবধানে। সিরিজে ব্যাটিংয়ে তিন ম্যাচে করলেন ১১৩ রান। বল হাতে ৬ উইকেট।
তার পথ ধরে সিরিজসেরা। ওয়ানডেতে এনিয়ে বাংলাদেশের হয়ে রেকর্ড ৬ বার সিরিজের সেরা হলেন তিনি। ৫ বার সিরিজ সেরা হয়ে এর আগে যৌথভাবে তার সঙ্গে শীর্ষে ছিলেন তামিম ইকবাল। তিনি এবার নেমে গেলেন দুইয়ে।
বছরেরও বেশি সময় পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে প্রথম ম্যাচেই প্সেরা হয়েছিলেন সাকিব। মাত্র ৮ রানে ৪ উইকেট শিকারের সঙ্গে ব্যাট হাতে করেন ১৯ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে নেন ২ উইকেট আর ব্যাট হাতে অপরাজিত ৪৩ রানে। তৃতীয় ম্যাচে পেয়ে যান প্রথম ফিফটি। বোলিংয়ে ৪.৫ ওভার করে মাঠ ছাড়েন ইনজুরি নিয়ে।
বাংলাদেশের হয়ে ৪ বার সিরিজ সেরা হয়েছেন মুশফিকুর রহিম। শাহরিয়ার নাফিস ম্যান অব দা সিরিজ ৩ বার। ২ বার করে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও আব্দুর রাজ্জাক।
ক্রিকেট বিশ্বে ১৪ বার ম্যান অব দা সিরিজের বিশ্বরেকর্ড শচিন টেন্ডুলকারের। এরপরই ১১ বার শ্রীলঙ্কারসনাৎ জয়াসুরিয়া।
ম্যান অব দা ম্যাচের রেকর্ডে সাকিব বেশ এগিয়ে অন্য টাইগার সতীর্থের চেয়ে। ২২ বার তিনি পেয়েছেন এ স্বীকৃতি। ১৫ বার ম্যাচ সেরা তামিম। মাশরাফি ১২ বার। এই রেকর্ডে এগিয়ে শচীন টেন্ডুলকার। ৬২ বার হয়েছেন আন্তর্জাতিক ম্যাচে সেরা। জয়াসুরিয়া ৪৮ বার।
Discussion about this post