পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় লাহোর দল পেয়েছে ১৪ কোটি পাকিস্তানি রুপি, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ কোটি ৫ লাখ টাকা এবং মার্কিন ডলারে ৫ লাখের সমপরিমাণ। রানার্সআপ কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্স পেয়েছে ৫ কোটি ৬০ লাখ পাকিস্তানি রুপি, যা প্রায় ২ কোটি ৪১ লাখ বাংলাদেশি টাকা বা ২ লাখ মার্কিন ডলার।
ব্যক্তিগতভাবে সবচেয়ে বেশি অর্থ পেয়েছেন কোয়েটার ডানহাতি ব্যাটসম্যান হাসান নেওয়াজ। তিনি টুর্নামেন্টসেরা হিসেবে পেয়েছেন ৩০ লাখ রুপি এবং সেরা ব্যাটসম্যানের পুরস্কার হিসেবে আরও ৩৫ লাখ রুপি, সবমিলিয়ে ৬৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি, যার সঙ্গে ছিল একটি বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি বিওয়াইডি সিল।
ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে শ্রীলঙ্কার কুশল পেরেরা পেয়েছেন ৫০ লাখ পাকিস্তানি রুপি। তিনি ৩১ বলে ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে লাহোরের শিরোপা নিশ্চিত করেন।
সেরা বোলার হয়েছেন লাহোরের শাহিন শাহ আফ্রিদি, যিনি পেয়েছেন ৩৫ লাখ রুপি। সমান পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন সেরা ফিল্ডার আব্দুস সামাদ, সেরা অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা, সেরা উইকেটকিপার মোহাম্মদ হারিস এবং সেরা উদীয়মান খেলোয়াড় মোহাম্মদ নাঈম-প্রত্যেকেই ৩৫ লাখ রুপি করে পেয়েছেন।
দলীয় পুরস্কার
লাহোর (চ্যাম্পিয়ন)
১৪ কোটি পাকিস্তানি রুপি
(৬ কোটি ৫ লাখ বাংলাদেশি টাকা)
কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্স (রানার্সআপ)
৫ কোটি ৬০ লাখ পাকিস্তানি রুপি
(২ কোটি ৪১ লাখ বাংলাদেশি টাকা)
ব্যক্তিগত পুরস্কার
হাসান নেওয়াজ (টুর্নামেন্টসেরা ও সেরা ব্যাটসম্যান)
* ৩০ লাখ (টুর্নামেন্টসেরা)
* ৩৫ লাখ (সেরা ব্যাটসম্যান)
* মোট: ৬৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
+ একটি বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (বিওয়াইডি সিল)
কুশল পেরেরা (ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়)
৫০ লাখ পাকিস্তানি রুপি
শাহিন শাহ আফ্রিদি (সেরা বোলার)
৩৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
আব্দুস সামাদ (সেরা ফিল্ডার)
৩৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
সিকান্দার রাজা (সেরা অলরাউন্ডার)
৩৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
মোহাম্মদ হারিস (সেরা উইকেটকিপার)
৩৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
মোহাম্মদ নাঈম (সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়)
৩৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি
Discussion about this post