চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা এখন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) নিয়ে ব্যস্ত। তবে এই ঘরোয়া লিগ শেষে আবারও আন্তর্জাতিক সিরিজে মনোযোগ দিতে হবে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। আগামী মাসেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ, এরপর মে ও জুলাইতে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
আগামী ২০ এপ্রিল সিলেটে শুরু হবে প্রথম টেস্ট, এরপর ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে। এই সিরিজে নিয়মিত পারফরমারদের পাশাপাশি কিছু নতুন মুখকেও দেখা যেতে পারে।
বাংলাদেশের পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী মে মাসে পাকিস্তান সফরে ৩ ওয়ানডে ও ৩ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা ছিল। তবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে এই সিরিজটি শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জুলাইতে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফরেও ওয়ানডের পরিবর্তে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। বিসিবির নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন, ‘প্রথম পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে হবে। পরের তিন ম্যাচের বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’ তবে ধারণা করা হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত সব ম্যাচই টি-টোয়েন্টি হবে।
বাংলাদেশ দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্বের পদ এখনো ফাঁকা। নতুন অধিনায়ক কে হবেন, তা দ্রুতই ঘোষণা করবে বিসিবি।
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতি পরিকল্পনা
এপ্রিল: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ
মে: পাকিস্তান সফর (৫ টি-টোয়েন্টি)
জুলাই: পাকিস্তান বাংলাদেশ সফর (৩ টি-টোয়েন্টি)
সেপ্টেম্বর: এশিয়া কাপ (সম্ভবত দুবাইয়ে, ফরম্যাট টি-টোয়েন্টি)
Discussion about this post