বাংলাদেশ ক্রীড়াঙ্গনের উইকিপিডিয়া বলে বলে পরিচিত ‘পাক্ষিক ক্রীড়াজগত’ ম্যাগাজিন চল্লিশ বছর পূর্তিতে তারার মেলা বসল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৃতীয় তলায়। হাজির হলেন নানা প্রজন্মের ক্রীড়া তারকা, সংগঠক আর ক্রীড়া লেখকরা। সবাই এক মঞ্চে দাঁড়ালেন। কাটলেন পত্রিকাটির জন্মদিনের কেক। অনুষ্ঠানেই প্রতিশ্রুতি আসল এবার প্রিন্টের গন্ডি পেরিয়ে মাহমুদ হোসেন খান দুলালের নেতৃত্বে পত্রিকাটি অনলাইন জগতেও পা রাখবে।
বৃহস্পতিবার বৃষ্টিস্নাত দিনে এই আয়োজনে চমক হিসেবে ছিলেন চল্লিশ বছর আগে পাক্ষিক ‘ক্রীড়াজগত’-এর প্রথম সংখ্যায় ছিলেন প্রচ্ছদকন্যা- জিমন্যাস্ট খুরশিদা আকতার খুশী। ম্যাগাজিনের শুরুর সংখ্যা থেকে লিখে আসা তিন প্রবীণ ক্রীড়ালেখক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সানাউল হক খান ও ইকরামউজ্জমানকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ টাওয়ারের অডিটরিয়ামে আয়োজিত ক্রীড়ালেখকদের মিলনমেলায় সবাই পত্রিকাটির উচ্ছসিত প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার। ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লিগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশিদ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, দি ব্লেজার বিডির সিইও কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল ও ক্রীড়াজগত পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদ হোসেন খান দুলাল। আরো ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগঠক ও আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ, আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রাজিবউদ্দিন আহমেদ চপল ও ক্রীড়া পরিষদের সাবেক সচিব এএসএম আলী কবিরসহ অনেকে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার ক্রীড়া জগতকে কিভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায় তা নিয়ে কাজ চলছে বলে জানান। অচিরেই ক্রীড়া জগতের অনলাইন ভার্সন চালু হবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।
৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি বিশেষ সংখ্যা বের করেছে ক্রীড়াজগত। যেখানে লিখেছেন দেশসেরা ৯২জন লেখক।
Discussion about this post