শচীন ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার ঢাকা আসছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় নেওয়ার পর এবারই প্রথম বাংলাদেশে আসছেন তিনি। বন্ধু লুৎফর রহমান বাদলের ক্লাব গাজী ট্যাংক ক্রিকেটার্স যেটি নাম বদলে হয়েছে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। সেই ক্লাবের লগো উন্মােচন করবেন এই কিংবদন্তি। রাজধানীর ৫ তারকা হোটেলে লগো উন্মােচন শেষেই হেলিকপ্টারে করে শচীন যাবেন নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে। বাদলের পুর্ব পুরুষদের সেটাই ঠিকানা। সেখানে স্কুলের শিশুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলার কথা রয়েছে শচীনের।
ব্যাট হাতে যেমন রানের ফুলঝুরি ছিল, তেমনই মাঠের বাইরেও সফল এক মানুষ শচীন টেন্ডুলকার। তাইতো ফুলে ফেপে উঠেছে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।
এই প্রতিবেদনে দেখুন অন্য এক শচীনকে-
- ১৯৯৫ সালে তিনি ওয়ার্ল্ডটেলের সঙ্গে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট চুক্তি করে রেকর্ড গড়েন। পাঁচ বছরের জন্য ৩০ কোটি রুপির (৬.৬৬ মিলিয়ন ডলার) চুক্তি হয় তখন। পরে ২০০১ সালে একই কোম্পানির সঙ্গে আবারও পাঁচ বছরের জন্য চুক্তি করেন টেন্ডুলকার। যার আর্থিক মূল্য ছিল ৮০ কোটি রুপি (১৭.৭৬ মিলিয়ন ডলার)। ২০০৬ সালে সাচি ও সাচিস আকোনিক্সের সঙ্গে তিন বছরের জন্য ১৮০ কোটি রুপির (৩৯.৯৬ মিলিয়ন ডলার) চুক্তি করেন।
- টেন্ডুলকারের দুটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। টেন্ডুলকারস রেস্টুরেন্টটি মুম্বাইয়ের কোলাবায়। শচীনস নামে অন্য রেস্টুরেন্টটি মুম্বাইয়ের মুলান্দে। এর একটি শাখা রয়েছে ব্যাঙ্গালুরুতে। মার্স রেস্টুরেন্টসের মালিক সঞ্জয় নারাগের সঙ্গে শেয়ারে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করেন তিনি।
- ২০০৭ সালে ফিইসার গ্র“প ও মনিপল গ্র“পের সঙ্গে যৌথভাবে ‘এস ড্রাইভ এবং শাচ’ নামে হেলথকেয়ার ও স্পোর্টস ফিটনেস প্রডাক্টস বাজারে ছাড়েন টেন্ডুলকার। তাকে নিয়ে একটি কমিকস সিরিজ প্রকাশ করে ভার্জিন কমিকস। যেখানে সুপার হিরো হিসেবেই টেন্ডুলকারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল।
Discussion about this post