এই ম্যাচে দল থেকে বাদই পড়তে যাচ্ছিলেন তিনি। শেষ অব্দি দলে টিকে গিয়েই নিজেকে চেনালেন। আস্থার প্রতিদান দিলেন তানজিদ হাসান তামিম। বৃহস্পতিবার পুনেতে জাসপ্রিত বুমরা-মোহাম্মদ সিরাজদের বোলিং আক্রমণের সাপ্রতিরোধ গড়লেন। করলেন হাফসেঞ্চুরি। বাংলাদেশ ভালো খেললে রেকর্ডবুক এলোমেলো হয় তা আর নতুন কি? পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামেও তেমন কিছুর দেখা মিলল। টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে ভারতের দারুণ বোলিংয়ের বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে ৯৩ রান আসে চমৎকার ব্যাটিংয়ে।
তামিম ও লিটন দাসের জমাট জুটিতে শুরুতেই ভারতকে জবাব দিল বাংলাদেশ। সঙ্গে বিশ্বকাপে উদ্বোধনী জুটিতে নতুন রেকর্ড গড়লেন তারা। দু’জনের জুটিতে আসে ৯৩ রান। উদ্বোধনী জুটিতে তানজিদ ও লিটনের রানই এখন বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ।
এর আগে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে সাউদাম্পটনে মেহরাব হোসেন অপি ও শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুৎ ৬৯ রান করেন। পাঁচ বিশ্বকাপ ও ২৪ বছর পর তাদের রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে লিটন ও তানজিদ।
তামিম যদিও হাফসেঞ্চুরি করেই দ্রুত ফেরেন সাজঘরে। কুলদ্বীপ যাদবকে সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ, ৪৩ বলে ৫১ রান। ম্যাচে রবীন্দ্র জাদেজার বলে লং-অফে শুভমান গিলের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন। ৮২ বল খেলে ৭টি চারে ৬৬ রান আসে তার ব্যাট থেকে।
Discussion about this post