আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সময়টা তেমন ভালো কাটেনি তার। এখন তো ক্যারিবিয়ান ক্রিকেট লিগে (সিপিএল) ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে। সেই সাকিব পেলেন দুঃসংবাদ। অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান এবার বেশি দিন ধরে রাখতে পারলেন না। দুই সপ্তাহের মধ্যে হারালেন শীর্ষস্থান। সংযুক্ত আরব আমিরাতে না খেলাতেই যেন পিছিয়ে পড়লেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তাকে পেছনে ফেলে ফের নাম্বার ওয়ান মোহাম্মদ নবি।
পুরুষদের র্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ বুধবার প্রকাশ করেছে আইসিসি। যেখানে এক ধাপ নিচে নেমে অলরাউন্ডারদের তালিকায় সাকিব দুই নম্বরে রয়েছেন। অথচ গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রায় এক বছর পর শীর্ষস্থানে ফেরেন সাকিব। তার রেটিং পয়েন্ট ছিল ২৪৮। আমিরাতের বিপক্ষে না খেলে ৫ পয়েন্ট হারিয়েছেন। তাইতো এক নম্বরে উঠে গেলেন আফগানিস্তান অধিনায়ক নবি (২৪৬)।
টি-টুয়েন্টি ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে এখন আফিফ হোসে ধ্রুব। ১১ ধাপ এগিয়ে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ৪০তম স্থানে। আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৭৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন আফিফ। দ্বিতীয় ম্যাচে করেন ১৮ রান।
ব্যাটসম্যানদের তালিকায়ও পেছালেন সাকিব। ৩ ধাপ পিছিয়ে আছেন যৌথভাবে ৭৫তম স্থানে। মাহমুদউল্লাহ ৪ ধাপ পিছিয়ে ৪২ নম্বরে।
আগের মতোই ব্যাটারদের মধ্যে শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই কিপার ব্যাটসম্যানের রেটিং পয়েন্ট ৮৬১। দুই ধাপ এগিয়ে দুই নম্বরে ভারতের সূর্যকুমার যাদব। ৭৯২ পয়েন্ট নিয়ে চারে এইডেন মারক্রাম। পাঁচে অ্যারন ফিঞ্চ।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা শেখ মেহেদি হাসান। এক ধাপ পিছিয়ে ১৫ নম্বরে। সাকিব ২ ধাপ নিচে নেমে যৌথভাবে ২০তম স্থানে। এগিয়েছেন শরিফুল ইসলাম। আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম ২১ রানে ৩ উইকেট নেওয়া এই পেসার ৭ ধাপ এগিয়ে ৫০তম স্থানে।
বোলারদের তালিকায় শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার জশ হেইজেলউড। দুই ও তিনে তাবরাইজ শামসি ও আদিল রশিদ।
Discussion about this post