ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ থেকে ছুটি নিয়েছিলেন তিনি। সামনের জিম্বাবুয়ে সফরেও অনিশ্চিত সাকিব আল হাসান। তারপরও এই তারকা ক্রিকেটার ঠিকই ধরে রেখেছেন তার শীর্ষস্থান। আইসিসি ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ের নাম্বার ওয়ান সাকিব! ৩৯৪ পয়েন্ট নিয়ে তিনি নাম্বার ওয়ান! এরপরই আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি। তার রেটিং পয়েন্ট ৩২৫। বাংলাদেশের মেহেদী হাসান আছেন ৭ নম্বরে।
ইংল্যান্ড ও ভারত সিরিজ শেষে বুধবার প্রকাশিত আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে অবশ্য বড় পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশের জন্য আরেক সুখবর- ব্যাটসম্যান র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হলো লিটন দাসের। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ তে হোয়াইটওয়াশ করার সিরিজের শেষ ম্যাচে ফিফটি করেন তিনি। বেন স্টোকসকে পেছনে ফেলে এক ধাপ টপকে ৩০ নম্বরে আছেন এই লিটন।
ব্যাটসম্যান র্যাঙ্কিংয়ে বিরাট কোহলি (৪) এক ধাপ নেমেছেন। দুই ধাপ পিছিয়ে কুইন্টন ডি কক ষষ্ঠ স্থানে। এই তালিকায় নাম্বার ওয়ান পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। এরপরই আছেন আরেক পাকিস্তানি ইমাম উল হক।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে টেকা হলো না জাসপ্রিত বুমরাহর। ফের তাকে পেছনে ফেলে শীর্ষে নিউজিল্যান্ডের পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ১৯ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন বুমরাহ। তার পথ ধরে গত সপ্তাহে বোল্টকে টপকে শীর্ষে ফেরেন ভারতীয় পেসার।
কিন্তু ম্যানচেস্টারে সিরিজের শেষ ম্যাচে ছিলেন না বুমরাহ। এ কারণে র্যাঙ্কিংয়ে নেমে গেলেন তিনি। তবে বুমরাহর সতীর্থ যুজবেন্দ্র চাহাল চার ধাপ এগিয়ে বোলার র্যাঙ্কিংয়ে ১৬তম আর অলরাউন্ডার র্যাংকিংয়ে ১৩ ধাপ এগিয়ে ভারতেরই হার্দিক পান্ডিয়া আট নম্বরে।
উইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৪ উইকেট নেওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৬ নম্বরে। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তিনি শীর্ষে। সাকিব আছেন প্যাট কামিন্সের সঙ্গে যৌথভাবে ১২তম স্থানে। মুস্তাফিজুর রহমান এরপরই রয়েছেন।
গায়ানায় শেষ ওয়ানডেতে প্রথমবার ৫ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। বাঁহাতি এই স্পিনার বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে জেফ্রি ভ্যান্ডারসের সঙ্গে যৌথভাবে ৮১তম স্থানে তিনি।
Discussion about this post