এক যুগ পর জিম্বাবুয়ের মাঠ থেকে সিরিজ জেতার হাতছানি নিয়ে রোববার মাঠে নামে বাংলাদেশ দল। ২০০৯ সালের পর জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের হাতছানি বাংলাদেশের সামনে। ২০১১ ও ২০১৩ সালে হারের হতাশা নিয়ে ফিরে দল। এবার মঞ্চ তৈরি। আজ জিম্বাবুয়েকে হারাতে পারলেই সিরিজ তামিম ইকবালদের। ঠিক এ অবস্থায় স্বাগতিকদের বড় স্কোর গড়তে দেয়নি বাংলাদেশ।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা জিম্বাবুয়েকে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে দেয়নি টাইগার বোলাররা। ৯ উইকেটে ২৪০ রান তুলেছে ব্রেন্ডন টেলরের দল। জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ফিফটি একটি, ওয়েসলি মাধেভেরে খেলেন তার ক্যারিয়ার সেরা ৫৬ রানের ইনিংস।
ব্রেন্ডন টেলর, ডিওন মায়ার্স ও রেজিস চাকাভাকে আটকে রাখেন টাইগার বোলাররা। দুইবার জীবন পেয়ে ১৩ রানে ফিরেন ওপেনার টাডিওয়ানাশে মারুমানি। ব্রেন্ডন টেলর ৪৬, ডিয়োন মায়ার্স ৩৪ ও সিকান্দার রাজা ৩০ রান করেন।
মুস্তাফিজুর রহমান ছিলেন না সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও। তার বদলে নেমে পেসার শরিফুল ইসলাম ৪ উইকেট শিকার করেন ৪৬ রানে। প্রথম ওয়ানডেতে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন সাকিব। এবার এই স্পিনার ২ উইকেট নেন ৪২ রানে। ৩৮ রানে তাসকিন আহমেদের নেন এক উইকেট। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও মেহেদী হাসান মিরাজ নেন একটি করে উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
জিম্বাবুয়ে: ৫০ ওভারে ২৪০/৯ (কামুনহুকামউই ১, মারুমানি ১৩, চাকাভা ২৬, টেইলর ৪৬, মায়ার্স ৩৪, মাধেভেরে ৫৬, রাজা ৩০, জঙ্গুয়ে ৮, মুজারাবানি ০, চাতারা ৪*, এনগারভা ৭*; তাসকিন ১০-০-৩৮-১, সাইফ ১০-০-৫৪-১, মিরাজ ৭.২-০-৩৪-১, শরিফুল ১০-০-৪৬-৪, সাকিব ১০-০-৪২-২, মোসাদ্দেক ১.৪-০-৭-০, আফিফ ১-০-১১-০)
Discussion about this post