ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চট্টগ্রাম পর্ব শেষ। একদিন বিরতি শেষে ২৭ ডিসেম্বর থেকে ফের ঢাকায় জমবে ব্যাট-বলের লড়াই। এই লড়াইয়ের আগে ব্যাক্তিগত সাফল্যে ব্যাট-বলের লড়াইয়ে এগিয়ে ডেভিড মালান ও পেসার মেহেদি হাসান রানা।
এবারের বিপিএলে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের ডেভিড মালান এগিয়ে। রাজশাহীর বিপক্ষে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন তিনি। ৬ ম্যাচে ৩০০ রান করেন ইংল্যান্ডের এ মারকুটে ব্যাটসম্যান।
তারপরই আছেন রাইলি রুশো। খুলনা টাইগার্সের এ তারকা সব মিলিয়ে ৫ ম্যাচে করলেন ২৫৯ রান। তিনটি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে তার। সর্বোচ্চ ইনিংস ৬৬। এ তালিকার তিনে চ্যাডউইক ওয়ালটন। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে ৭ ম্যাচে ২৪০ রান করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ ব্যাটসম্যান। এখন পর্যন্ত ২টি হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন তিনি।
চারে রয়েছেন সিলেট থান্ডারের জনাথন চার্লস। ৬ ম্যাচে ২টি হাফসেঞ্চুরিতে ২৩৬ রান করেছেন। তার সর্বোচ্চ ইনিংস ৯০ রান। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের মধ্যে পাঁচে ইমরুল কায়েস। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের এ অধিনায়ক ৭ ম্যাচে তুলেছেন ২৩৫ রান। সর্বোচ্চ ইনিংস ৬২।
বল হাতে চমক দেখালেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মেহেদি হাসান রানা। এ ডানহাতি এই পেসার প্রতি ম্যাচেই দেখাচ্ছেন চমক। ৫ ম্যাচে ১৯ ওভারে মাত্র ১২৩ রানে মেহেদি হাসান রানা নিয়েছেন সর্বোচ্চ ১৩টি উইকেট। তার সেরা বোলিং ফিগার ২৩ রানে ৪ উইকেট।
৯ উইকেট নিয়ে রাজশাহী রয়্যালসের অধিনায়ক আন্দ্রে রাসেল আছেন দ্বিতীয়স্থানে। এ ডানহাতি ৫ ম্যাচে ১৮.৩ ওভারে ১৩৭ রান দিয়েছেন। সেরা বোলিং ফিগার ৩৭ রানে ৪ উইকেট।
কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের আফগান লেগি মুজিবুর রহমান ৬ ম্যাচে নেন ৮ উইকেট। সেরা বোলিং ফিগার ২২ রানে ২টি উইকেট। সৌম্য সরকার ৬ ম্যাচে নিয়েছেন ৮টি উইকেট। পাঁচে রয়েছেন রুবেল হোসেন। ৬ ম্যাচে তিনিও নিয়েছেন ৮ উইকেট।
সব মিলিয়ে ব্যাট-বলের লড়াইটাও বেশ জমে উঠেছে।
Discussion about this post