এইতো ২০১০ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে সিরিজে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ম্যাচে ধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। ফের কিউইরা বাংলাদেশে। সময় বদলেছ, তারপরও স্বপ্ন দেখছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। ক্রিকেটাররাও প্রস্তুত। টেস্ট সিরিজ খেলার আগে দলের ক্রিকেটার সোহাগ গাজী যেমনটা বলছিলেন,-‘গতবারের মতো ফল এবারও হওয়ার যথেষ্টই সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা খেলছি নিজেদের মাঠে। কন্ডিশন, পিচ সবই আমাদের অনুকূলে। যদি ব্যাটে-বলে-ফিল্ডিংয়ে নিজেদের সামর্থ্যের সেরাটা খেলতে পারি তাহলে গতবারের সাফল্যের পুনরাবৃত্তি হতেই পারে।’
চট্রগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের উন্নয়ন কাজ শেষ হওয়ার পর প্রথমবারের মতো এখানে টেস্ট খেলতে নামছে বাংলাদেশ। কাজেই নতুন পিচ কী আচরণ করে তা নিয়ে কথা থাকছেই। এ পিচে কিউই পেসাররা কতটুকু সাহায্য পাবেন তা নিয়েও চলছে গবেষণা। সোহাগ গাজী বলেলন, ‘আমাদের দলের ব্যাটসম্যানরা বিশ্বমানের পেস আক্রমণ আগেও খেলেছে। এছাড়া দলের অনেকেই ‘এ’ দলের সঙ্গে ইংল্যান্ড সফরে সেখানকার পেসারদের মোকাবেলা করে এসেছে। কাজেই আমি মনে করি কিউই পেসারদের নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। আমাদের ব্যাটসম্যানরা কিউই পেসারদের সামলাতে কোনো সমস্যাতে পড়বে বলে মনে করি না। আশা করছি সবকিছু প্রত্যাশা মতো হবে।’
উইকেট থেকে স্পিনাররাও সাহায্য পাবে বলে মনে করছেন সোহাগ-‘পিচ থেকে সাকিব, রাজ্জাক ভাই ও আমি বেশ সাহায্য পাব বলেই মনে করছি। কারণ এ মাঠের অতীত ইতিহাস স্পিনারদের পক্ষে কথা বলেছে।’
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড প্রথম টেস্ট শুরু হবে ৯ অক্টোবর থেকে।
Discussion about this post