তাহলে ডেভিড ওয়ার্নারের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারটাই শেষ হয়ে গেল! বয়সটাও ৩১ ছাড়িয়েছে। তারমধ্যে এক বছরের নিষেধাজ্ঞা। সব মিলিয়ে তার ফেরার পথটা কঠিনই হয়ে যাচ্ছে। বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগ মাথায় নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে ওয়ার্নার ইঙ্গিত দিলেন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ভবিষ্যতে আর মাঠে নাও নামতে পারেন সদ্য সাবেক সহ-অধিনায়ক।
যেমনটা বলছিলেন এই তারকা ক্রিকেটার, ‘নিষেধাজ্ঞা শেষে আমি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে মাঠে নাও নামতে পারি। আমার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মেন নিয়ে অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়ার কথাও ভাবছেন না ওয়ার্নার। জানান, ‘আপাতত পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চাই।’
একইসঙ্গে এক টুইট বার্তায় ওয়ার্নার জানান, ‘অনেক প্রশ্নেরই জবাব দিতে পারিনি। পরিস্থিতি বুঝতে পারছি আমি। সময় মতো সব প্রশ্নের জবাব দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। কিন্তু এসবের জন্য ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার কিছু আনুষ্ঠানিকতা থাকছে।’
শেষ হওয়া কেপটাউন টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তৃতীয় দিনে টিভি ফুটেজ থেকে টেম্পারিং বিতর্কের শুরু। টিভিতে দেখা যায় পকেট থেকে হলুদ এক টুকরো কাপড়ের মতো কিছু বের করে বলে ঘষতে চান ব্যানক্রফট। পরে সেটি লুকিয়ে ফেলেন ট্রাউজারে। এরপর অবশ্য তারা সেই কাণ্ডের কথা স্বীকার করেন।
তারপর অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়কের পদ থেকে স্মিথ ও ওয়ার্নারসের দাঁড়ান। একইসঙ্গে স্টিভেন স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নাকে এক বছর আর বেনক্রফটকে নয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
Discussion about this post