ইংল্যান্ড বরাবরই তার প্রিয় প্রতিপক্ষ। লর্ডসে ২০১০ সালে ঝড় তুলে তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ১ম ইনিংসে ৫৫। আর দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৩ রানে ঝকঝকে এক ইনিংস। সব মিলিয়ে গড় ৬০ এর বেশি।
সেই ধারাবাহিকতার দেখা মিলল শুক্রবার মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নিলেন তামিম। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ডকে এগিয়ে আটে নিয়ে গেলেন এই লড়াকু ওপেনার।
৬টি সেঞ্চুরি করে বাংলাদেশের পক্ষে তামিমের পরই আছেন মোহাম্মদ আশরাফুল।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬ টেস্টের প্রতিটির এক ইনিংসে পঞ্চাশের বেশি করেছেন তামিম। ১১ ইনিংসে ৩ সেঞ্চুরি ও ৫টি হাফসেঞ্চুরি। গড় ইর্ষনীয় ৬৩.২৭!
শুক্রবার দেখে-শুনে খেলে গেছেন তামিম। ৬০ বলে করেছেন হাফসেঞ্চুরি। তারপর দারুণ গতিতে এগিয়ে গেছেন। লাঞ্চের সময় অপরাজিত ৬৮ রানে। এরপর ১৩৯ বলে পেয়ে যান ক্যারিয়ারের অষ্টম টেস্ট সেঞ্চুরির দেখা।
মুমিনুল হককে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে করেন ১৭০ রান। তিনি ফিরে যেতেই অবশ্য বালির বাধের মতো ভেঙ্গে যায় বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। দলের রান যখন ১৯০, তখন দল হারায় মাত্র ২ উইকেট। তারপর ২২০ রানে ১ম ইনিংসে অলআউট। ৩০ রানে ৮ উইকেট শেষ।
সেঞ্চুরি তুলেই সাজঘরের পথ ধরেন তামিম। মঈন আলির বলে এলবিডব্লিউ ১০৪ রানে। মুমিনুল ৬৬।
Discussion about this post