দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে বাংলাদেশ টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামে। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫২ রান করে বাংলাদেশ। আগের ম্যাচের মতো এখানেও রান পেলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ১১৯ বলে সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন অধিনায়ক। এ ম্যাচ দিয়েই ওয়ানডে অভিষেক হওয়া জাকের আলী ২৭ বলে খেলেন অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংস। সৌম্য সরকার ৪৯ বলে ৩৫ রান। দলে ফেরা নাসুম আহমেদ করেন ২৪ বলে ২৫ রান।
এরপর জবাব দিতে নেমে শারজার মাঠে ৪৩.৩ ওভারে ১৮৪ রানে অলআউট হয় আফগানিস্তান। বাংলাদেশ তুলে নেয় ৬৮ রানের দারুণ এক জয়। নাসুম ২৮ রানে নিয়েছেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট তুলেছেন মিরাজ ও মুস্তাফিজুর রহমান। একটি করে উইকেট নেন তাসকিন ও শরীফুল ইসলাম।
এ অবস্থায় সিরিজে ১–১ এ সমতা। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে আগামী মঙ্গলবার। অলিখিত সেই ফাইনালে যে জিতবে তারাই পাবে সিরিজ সেরার ট্রফি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৫২/৭ (তানজিদ ২২, সৌম্য ৩৫, শান্ত ৭৬, মিরাজ ২২, হৃদয় ১১, মাহমুদউল্লাহ ৩, জাকের ৩৭*, নাসুম ২৫, তাসকিন ২*; ফারুকি ৭-০-৬৯-০, গাজানফার ১০-০-৩৫-২, নাবি ১০-০-৪৯-০, নাইব ২-০-১০-০, ওমারজাই ৩-০-২৩-০, রাশিদ ১০-০-৩২-২, খারোটে ৮-০-২৮-৩)।
আফগানিস্তান: ৪৩.৩ ওভারে ১৮৪/১০ (গুরবাজ ২, আটাল ৩৯, রেহমাত ৫২, শাহিদি ১৭, ওমারজাই ০, নাইব ২৬, নাবি ১৭, রাশিদ ১৪, খারোটে ৪, গাজানফার ; শরিফুল ৮-০-৪৫-০, তাসকিন ৬-১-২৯-১, মিরাজ ১০-১-৩৭-৩, মুস্তাফিজ ৮-০-৩৭-২, নাসুম ৮.৩-১-২৮-৩, মাহমুদউল্লাহ ৩-০-৭-০)।
ফল: বাংলাদেশ ৬৮ রানে জয়ী।
সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজের দুটি শেষে ১-১ সমতা।
ম্যাচসেরা: নাজমুল হোসেন শান্ত।
Discussion about this post