মনে হচ্ছিল বুঝি ফের হ্যামিল্টন মাসাকাদজা গলার কাটা হচ্ছেন। বেশ প্রতিরোধের প্রাচীর তুলে দাড়িয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বেলা যতো গড়াল রোমাঞ্চ যেন শুরু হল। চা বিরতির পর বিকেলে এসে বাজিমাত বাংলাদেশের। খুলনা টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ১৬২ রানের বড় ব্যবধানে হারাল মুশফিকুর রহীমের দল। আর তাতেই এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ।
এর আগে ঢাকা টেস্টে দল তুলে নিয়েছিল ৩ উইকেটের কষ্টার্জিত জয়।
আর জয়ের নায়ক সাকিব আল হাসান। ব্যাট হাতে সেঞ্চুরির পর বল নিয়েও দেখালেন ম্যাজিক। টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ১০ উইকেট নিলেন তিনি।
সেই ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো টেস্ট সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ। ফের এল উৎসব মুহুর্ত।
বাংলাদেশ সর্বশেষ টেস্ট সিরিজ জিতেছিল ২০০৯ সালে, প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
শুক্রবার ছুটির দিনে শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে টেস্টের পঞ্চম ও শেষদিনে ২৪৮ রানে ৯ উইকেট হারানোর পরই ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশ।
৬৮ ওভারে জিম্বাবুয়ের জিততে লক্ষ্য দাড়ায় ৩১৪ রান। আর বাংলাদেশের বোলারদের লক্ষ্য ১০ উইকেট। দিনের বাকী ৬৮ ওভার। লড়াই জমে উঠার সব অনুসঙ্গ ছিল। এক পর্যায়ে ড্রয়ের দিকে এগুচ্ছিল দ্বিতীয় টেস্ট।
কিন্তু আবারো ঘুর্নি ঝড় সেই সাকিবের। সঙ্গে তাইজুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন কম গেলেন না। তিন স্পিনারের দাপটে ৫১.১ ওভারে জিম্বুাবুয়ে অলআউট ১৫১ রানে।
ক্রবার টেস্টের পঞ্চম দিনে জিম্বাবুয়ের ১০ উইকেট নেয়ার জন্য কমপক্ষে পেয়েছিল বাংলাদেশ। স্পিনারদের দাপটে ৫১.১ ওভারে ১৫১ রানে অতিথিদের অলআউট করে দেয় স্বাগতিকরা।
সাকিব ফের নেন ৫ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৮০ রানে ৫ উইকেট নেন তিনি। ম্যাচে এই প্রথম ১০ উইকেট। সঙ্গে সেঞ্চুরি। টেস্ট তো তারই।
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে মাত্র তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ১০ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখালেন সাকিব। এই এই রেকর্ড রয়েছে শুধুই ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথাম ও পাকিস্তানের ইমরান খানের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
বাংলাদেশ: ১ম ইনিংসে ৪৩৩/১০ (সাকিব ১৩৭, তামিম ১০৯, মাহমুদুল্লাহ ৫৬; পানিয়াঙ্গারা ২/৪৯, চাটারা ২/৬১) ও ২য় ইনিংসে ২৪৮/৯ ডিক্লে. (তামিম ২০, শামসুর ২৩, মুমিনুল ৫৪, মাহমুদুল্লাহ ৭১, সাকিব ৬, মুশফিক ০, শুভাগত ৫০, তাইজুল ১, শাহাদাত ৩, রুবেল ৮*; ওয়ালার ৪/৫৯, মুশাংওয়ে ৪/৮২)
জিম্বাবুয়ে: ১ম ইনিংসে ৩৬৮/১০ (মাসাকাদজা ১৫৮, চাকাবভা ১০১,; সাকিব ৫/৮০) ও ২য় ইনিংসে ১৫১/১০ (রাজা ৯, চারি ৪, মাসাকাদজা ৬১, চাকাবভা ২৭, আরভিন ২১; সাকিব ৫/৪৪, তাইজুল ৩/৪৪, জুবায়ের ২/৪২)
ফল: বাংলাদেশ ১৬২ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: সাকিব আল হাসান
সিরিজ: ৩ টেস্টের সিরিজে বাংলাদেশ ২-০’তে এগিয়ে।
############################
শেষদিনে রোমাঞ্চের অপেক্ষায় খুলনা টেস্ট
চতুর্থ দিনে এসে খুলনা টেস্টের দৃশ্যপট ফের পাল্টে গেল। আগের দিন মনে হচ্ছিল ম্যাচে ফিরেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু বৃহস্পতিবার দাপটেই ফিরল বাংলাদেশ। বড় লিডের পথে এখন মুশফিকুর রহীমের দল। শুক্রবার টেস্টের শেষ দিনে লড়াই জমে উঠার মঞ্চ তৈরি। শেষদিনে রোমাঞ্চের অপেক্ষায় খুলনা টেস্ট। জিততে পারে যে কোন দলই।
বৃহস্পতিবার মমিনুল হক ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদই পথ দেখালেন দলকে। এরমধ্যে মমিনুল ফিরে যান ৫৪ রান করে। এই রান করার পথে টেস্টে এক হাজার রানের মাইলফল পেরিয়ে গেছেন তিনি। মাহমুদুল্লাহ ব্যাট করছেন ৬৩ রানে। শুভাগত হোম ২৩। আর চতুর্থ দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের রান ৫ উইকেট হারিয়ে ২০১। লিড ২৬৬ রানের।
এর আগে সকালে সাকিব আল হাসানের বোলিং তোপে পড়ে জিম্বাবুয়ে ১ম ইনিংসে অলআউট ৩৬৮ রানে। সেঞ্চুরির পর ইনিংসে ৫ উইকেট নিলেন। তাতেই তিনি চলে গেলেন দুই কিংবদন্তি গ্যারি সোবার্স এবং জ্যাক ক্যালিসের পাশে।
বাংলাদেশ ১ম ইনিংসে ৪৩৩ রানে অলআউট হয়।
আগের দিন জিম্বাবুয়ের হয়ে সেঞ্চুরি করেছিলেন হ্যামিল্টন মাসাকাদজা। অার বৃহস্পতিবার শতরান পেলেন রেগিস চাকাবভা।
চতুর্থ দিন প্রথম সেশনে ৩৬৮ রানে অলআউট হয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ৬৫ রান লিড পায় বাংলাদেশ।
এর আগে সকালে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে ৫ উইকেটে ৩৩১ রান নিয়ে খেলা শুরু করে জিম্বাবুয়ে।
চাকাবভা তুলে নেন শতরান। শেষপর্যন্ত তার ব্যাটে আসে ১০১ রান।
৮০ রানে ৫ উইকেট নেন সাকিব। এনিয়ে টেস্টে ১৩বার ৫ উইকেট পেলেন।
দ্বিতীয়বারের মতো একই টেস্টে শতক ও পাঁচ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখালেন তিনি। ৩ উইকেট তাইজুলের। ২টি রুবেল হোসেনের।
ঢাকা টেস্ট জিতে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০’তে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
বাংলাদেশ: ১ম ইনিংসে ৪৩৩/১০ (সাকিব ১৩৭, তামিম ১০৯, মাহমুদুল্লাহ ৫৬; পানিয়াঙ্গারা ২/৪৯, চাটারা ২/৬১) ও ২য় ইনিংসে ২০১/৫ (তামিম ২০, শামসুর ২৩, মুমিনুল ৫৪, মাহমুদুল্লাহ ৬৩*, সাকিব ৬, মুশফিক ০, শুভাগত ২৩*; ওয়ালার ৪/৪৮)
জিম্বাবুয়ে: ১ম ইনিংসে ৩৬৮/১০ (রাজা ১১, চারি ২৫, মাসাকাদজা ১৫৮, চাকাবভা ১০১; সাকিব ৫/৮০, তাইজুল ৩/৯৬, রুবেল ২/৫৫)
#################
মাসাকাদজার সেঞ্চুরিতে জবাব দিল জিম্বাবুয়ে (তৃতীয় দিন শেষে)
কম যাচ্ছে না জিম্বাবুয়ে। মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের ১ম ইনিংসে ৪৩৩ রানের জবাব দিতে গিয়ে বিপাকে পড়বে সফরকারীরা। কিন্তু বাংলাদেশের বোলাররা সেভাবে চেপে ধরতে পারেনি তাদের। বিশেষ করে হ্যামিল্টন মাসাকাদজা বদলে দিয়েছেন দৃশ্যপট। তার সেঞ্চুরিতে খুলনা টেস্টে লড়ে যাচ্ছে জিম্বাবুয়ে। তৃতীয় দিনের শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৫ উইকেটে ৩৩১। মাসাকাদজা ১৫৪ ও রেগিস চাকবভা ৭৫ রানে উকেটে আছেন।
তবে এখনো বাংলাদেশের ১ম ইনিংসের চেয়ে ১০২ রানে পিছিয়ে আছে জিম্বাবুয়ে।
সাকিব ৩টি এবং তাইজুল নিয়েছেন ২টি উইকেট।
বুধবার সকালে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে ১ উইকেটে ৫৩ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে জিম্বাবুয়ে।
এর আগে তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসানের শতরানে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে তুলে ৪৩৩ রান। তামিম তিন অঙ্কে পৌঁছতে সময় নেন ৪৩৮ মিনিট।। শতরান করতে তামিম খেলেন ৩১২ বল। এটি বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে ধীর গতির সেঞ্চুরি। এর আগে তামিমের বড় ভাই নাফিস ইকবাল এই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই ৩০৯ বলে করেন শতরান, ২০০৫ সালে। এবার দেখা মিলল অন্য এক তামিমের। ৩৪ ইনিংস পর শতরান পেলেন তিনি। অথচ এই তামিম ২০১০ সালে লর্ডসে বাংলাদেশের দ্রুততম শতরানের রেকর্ডটি গড়েছিলেন। তিন অংকে পৌঁছতে খেলেন ৯৪ বর।
অন্যদিকে সাকিব পেয়েছেন তার টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় শতরান।
ঢাকা টেস্ট জিতে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০’তে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
#####################
বাংলাদেশের ৪৩৩ রানের জবাব দিচ্ছে জিম্বাবুয়ে (দ্বিতীয় দিন শেষে)
ব্যাট করতে যেন ভুলেই গিয়েছিলেন তিনি। একের পর এক ব্যর্থ! মনে হচ্ছিল টেস্ট দলে বুঝি জায়গাটাই হারাবেন তামিম ইকবাল। একের পর এক ব্যর্থ হলে সমালোচনার তোপে তো পড়তেই হয়! বলা হচ্ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিরিজটাই ছিল তার শেষ সুযোগ।
এমন চাপের মুখে ঝলসে উঠল তামিমের ব্যাট। প্রায় সাড়ে চার বছরের অপেক্ষা শেষ হল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার শতরান তুলে নিলেন তিনি। ক্যারিয়ারের পঞ্চম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়ে গেলেন।
কম গেলেন না সাকিব আল হাসানও। তার ব্যাটেও শতরান। আর তাতেই এ রিপোর্ট লেখার সময় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ অলআউট হয়ে তুলেছে ৪৩৩ রান।। সাকিব ফিরে গেছেন ১৩৭ রানে। জবাব দিতে নেমে দ্বিতীয় দিন শেষে জিম্বাবুয়ে বুধবার তৃতীয় দিনে এ রিপোর্ট লেখার সময় রান ২ উইকেট হারিয়ে ১৪০।
মঙ্গলবার খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে অবশ্য রয়ে সয়ে নয়, স্বভাবসুলভ মারকুঠে ব্যাটিং ছিল তামিমের। তারপরও এটি তার সবচেয়ে ধীর গতির সেঞ্চুরি। তিন অঙ্কে পৌঁছতে সময় নেন ৪৩৮ মিনিট।। শতরান করতে তামিম খেলেন ৩১২ বল। এটি বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে ধীর গতির সেঞ্চুরি। এর আগে তামিমের বড় ভাই নাফিস ইকবাল এই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই ৩০৯ বলে করেন শতরান, ২০০৫ সালে। এবার দেখা মিলল অন্য এক তামিমের। ৩৪ ইনিংস পর শতরান পেলেন তিনি। অথচ এই তামিম ২০১০ সালে লর্ডসে বাংলাদেশের দ্রুততম শতরানের রেকর্ডটি গড়েন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন অঙ্কে পৌছান ৯৪ বলে।
১০৯ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন এই ওপেনার।
তামিম আউট হতেই সাকিব দেখে খেলে তুলে নেন তৃতীয় টেস্ট শতরান।
সব মিলিয়ে দ্বিতীয় দিনেও বেশ দাপটেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এরইমধ্যে ঢাকা টেস্ট জিতে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০’তে এগিয়ে আছে মুশফিকুর রহীমের দল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
বাংলাদেশ: ১ম ইনিংসে ৪৩৩/১০ (১০৯, শামসুর ২, মুমিনুল ৩৫, মাহমুদুল্লাহ ৫৬, সাকিব ১৩৭, মুশফিক ১১, শুভাগত ১৫, তাইজুল ৩২, শাহাদাত ১৮, জুবায়ের ১, রুবেল ০*; পানিয়াঙ্গারা ২/৪৯, চাটারা ২/৬১, ওয়ালার ২/৬৫)
জিম্বাবুয়ে: ১ম ইনিংসে ৫৩/১ (রাজা ১১, চারি ২১*, মাসাকাদজা ১৫; তাইজুল ১/২১)
################################
তামিমের ব্যাটে ৭৪*, লড়ছে বাংলাদেশ (প্রথম দিন শেষে)
আবারো সেই চেনা তামিম ইকবাল যেন ফিরে এলেন। ফিরে এলেন আরো পরিনত হয়ে। সোমবার দেখিয়ে দিলেন যোগ্যতার পরিধি। ব্যর্থতা পেছনে ফেলে দারুণ ব্যাটিং করলেন তিনি। আর তাতেই খুলনা টেস্টের প্রথম দিনটি নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ। সোমবারের দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ১৯৩। রয়েসয়ে ব্যাট করেছে দল।
তামিম ৭৪ ও সাকিব আল হাসান ১৩ রানে ব্যাট করছেন।
যদিও এই রান করার পথে একবার জীবনও পেয়েছেন তামিম। সেটা ৫৮ রানের সময়। ম্যালকম ওয়ালারের বলে রেগিস চাকাবভার হাতে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। কিন্তু লাভ হল না। ক্যাচ ড্রপ!
দারুণ খেলছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদও। কিন্তু ৫৬ রানে ফিরে যান তিনি। খেলেন ১৫২ বল।
২৯ রানে ২ উইকেট নেন পানিয়াঙ্গারা।
এর আগে খুলনায় টস ভাগ্য কথা বলল বাংলাদেশের হয়ে। সোমবার সকালে মুদ্রা নিক্ষেপে জিতেই প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিলেন মুশফিকুর রহীম। আর এ রিপোর্ট লেখার সময় দলের ১ম ইনিংসে রান ২ উইকেট হারিয়ে ১২৭। দেখে শুনে ধীর গতিতে এগুচ্ছেন ব্যাটসম্যানরা।
ইনিংসের শুরুতেই দল হারায় শামসুর রহমানকে। মাত্র ২ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি।
এরপর তামিম ইকবাল ও মমিনুল হক কিছুটা প্রতিরোধের দেয়াল তুলে দাড়ান। কিন্তু ৪৫ রানে শেষ মমিনুলের ইনিংস।
খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশ দলে একটি পরিবর্তন হয়েছে। আল আমিনের জায়গায় খেলছেন পেসার রুবেল হোসেন।
জিম্বাবুয়ে দলে দলে এসেছেন ম্যালকম ওয়ালার। আর অভিষেক হল ব্রায়ান চারি ও নাটসাই মুশাংওয়ের।
তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
বাংলাদেশ: ১ম ইনিংসে ১৯৩/৩ (তামিম ৭৪*, শামসুর ২, মুমিনুল ৩৫, মাহমুদুল্লাহ ৫৬, সাকিব ১৩*; পানিয়াঙ্গারা ২/২৯)
Discussion about this post