লড়াইটা ছিল মাশরাফি বিন মুর্তজা-সাকিব আল হাসানের। দুই কিংবদন্তির লড়াইটা জমলও বেশ। গ্যালারিতে থাকা প্রায় ১৫ হাজার দর্শকদের আনন্দে ভাসালেন তারা। রোমাঞ্চ ছড়ানো ম্যাচে শেষটাতে অবশ্য জিতল মাশরাফির সিলেট স্ট্রাইকার্স। ফরচুন বরিশাল হারিয়ে জয় তাদের।
শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৭ রান, ৬ হলে টাই। মোহাম্মদ ওয়াসিমের ব্যাট থেকে আসে ৪। শেষ পর্যন্ত ২ রানে ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে সিলেট স্ট্রাইকার্স।
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ৫ উইকেটে ১৭৩ রান করে সিলেট। রান তাড়া করতে নেমে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে আটকে যায় ফরচুন বরিশাল।
প্রথম ম্যাচে যে সিলেটের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করে বরিশাল, টানা পাঁচ ম্যাচ জয়ের পর তারা আবার হারল সেই সিলেটের কাছে। সাত ম্যাচে ছয় জয়ে সিলেট ধরে রাখল নাম্বার ওয়ান অবস্থান।
ম্যাচে এর আগে নাজমুল হোসেন শান্ত ৬৬ বলে ৮৯ রানের ইনিংস। ম্যাচের সেরা তিনিই।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
সিলেট স্ট্রাইকার্স: ২০ ওভারে ১৭৩/৫ (শান্ত ৮৯, জাকির ০, হৃদয় ৪, মুশফিক ০, মুরস ৪০, পেরেরা ২১, ইমাদ ৫ আহত অবসর, তানজিম ০; খালেদ ৩-০-২৯-০, ওয়াসিম ৪-০-৩৪-৩, জানাত ৩-০-২৮-০, মিরাজ ৩-০-১৫-০, ইফতিথার ১-০-১১-০, সাকিব ২-০-১১-১, কামরুল ৩-০-৩১-১, মাহমুদউল্লাহ ১-০-১০-০)।
ফরচুন বরিশাল: ২০ ওভারে ১৭১/৮ (সাইফ ৩১, ইব্রাহিম ৪২, এনামুল ৩, সাকিব ২৯, ইফতিখার ১৭, জানাত ২১, মাহমুদউল্লাহ ৭, মিরাজ ৭, ওয়াসিম , কামরুল ; ইমাদ ৪-০-১৩-০, মাশরাফি ৩-০-৪২-০, আমির ৪-০-২৪-২, তানজিম ৪-০-৪০-২, রাজা ৪-০-৪১-৩, পেরেরা ১-০-১০-০)।
ফল: সিলেট স্ট্রাইকার্স ২ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: নাজমুল হোসেন শান্ত।
Discussion about this post