সংযুক্ত আরব আমিরাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই বসছে এশিয়া কাপ ২০২৫। বিশ্বকাপের আগে এটি শুধু আরেকটি টুর্নামেন্ট নয়-বাংলাদেশের জন্য এটি হতে যাচ্ছে ছন্দ খোঁজার শেষ বড় সুযোগ। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম এরই মধ্যে জানিয়েছেন, দলের চূড়ান্ত সাফল্য নির্ভর করবে নির্দিষ্ট কয়েকজন পারফর্মারের ওপর।
ফাহিম বলেন, ‘১১ জন সবাই পারফর্ম করুক, এমন আশা অবাস্তব। তবে দলে এমন কিছু ক্রিকেটার আছে, যারা ভালো করলে আমরা অনেক দূর যেতে পারব।’ দলগত চেয়ে এবার বিসিবি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে ব্যক্তিগত কার্যকারিতার ওপর। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে যে কয়জন ম্যাচ-উইনার তৈরি করা যাবে, সেটাই হবে মূল লক্ষ্য।
গত এক বছরে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে কিছুটা আশাজাগানিয়া পরিবর্তন দেখা গেছে বাংলাদেশ দলে। সাম্প্রতিক দুটি সিরিজেই টাইগাররা হারিয়েছে এশিয়ার দুই বড় দল শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে, তাও ২-১ ব্যবধানে। এই ধারাবাহিকতা যদি ধরে রাখা যায়, তাহলে এশিয়া কাপেও আশার আলো দেখছেন অনেকে।
বাংলাদেশের এশিয়া কাপে যাত্রা ১১ সেপ্টেম্বর। বি গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হংকং (১১ সেপ্টেম্বর), শ্রীলঙ্কা (১৩ সেপ্টেম্বর) ও আফগানিস্তান (১৬ সেপ্টেম্বর)। ২০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে সুপার ফোর, আর ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৮ সেপ্টেম্বর।
অন্যদিকে ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ।
Discussion about this post