ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
করোনাকালে দেশের আম্পায়ারদেরই প্রাধান্য দিচ্ছে আইসিসি। সেই সুযোগে হাসিমুখ স্বাগতিক দলের আম্পায়ারদের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টুয়েন্টি সিরিজ এই বাড়তি সুযোগটা মিলছে। ঘরের মাঠে সিরিজগুলোতে দেশি আম্পায়ারের অধীনে খেলতে পারার আইসিসির এমন নিয়মের কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ফিল্ড আম্পায়ার, টিভি আম্পায়ার ও চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্ব থাকছেন বাংলাদেশের চারজন আম্পায়ার। ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় বাংলাদেশের নিয়ামুর রশিদ রাহুল।
৩ আগস্ট মিরপুরে প্রথম টি-টুয়েন্টিতে ফিল্ড আম্পায়ারের ভূমিকায় থাকছেন শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও মাসুদুর রহমান মুকুল। এই ম্যাচে টিভি আম্পারের দায়িত্বে গাজী সোহেল ও চতুর্থ বা রিজার্ভ আম্পায়ার তানভীর আহমেদ। ৪ আগস্ট দ্বিতীয় টি-টুয়েন্টিতে মাঠে থাকবেন মাসুদুর রহমান মুকুল ও তানভীর আহমেদ। এ ম্যাচের টিভি আম্পায়ার শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও চতুর্থ আম্পায়ার গাজী সোহেল।
৬ আগস্ট সিরিজের তৃতীয় টি-টুয়েন্টি। এ মাঠের দায়িত্ব পালন করবেন শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও গাজী সোহেল। চতুর্থ আম্পায়ার তানভীর আহমেদ। চতুর্থ ম্যাচের দুই ফিল্ড আম্পায়ার মাসুদুর রহমান মুকুল ও গাজী সোহেল। টিভি আম্পায়ার তানভীর আহমেদ, চতুর্থ আম্পায়ার শরফদ্দৌলা ইবনে সৈকত। টেলিভিশন রিপ্লে দেখবেন মাসুদুর রহমান মুকুল।
৯ আগস্ট সিরিজের পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে মাঠের দায়িত্ব পড়েছে শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকত ও তানভীর আহমেদের। টিভি আম্পায়ার থাকবেন গাজী সোহেল, চতুর্থ আম্পায়ার মাসুদুর রহমান মুকুল।
এই সিরিজেই থাকছে না প্রযুক্তির ব্যবহার। কোয়ারেন্টাইন জটিলতার কারণে এমনটা হচ্ছে। সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বেধে দেওয়া কড়া নিয়মের কারণে বেশ আগেভাগে বিসিবিকে তৈরি করতে হয়েছে কঠোর সুরক্ষা বলয়। আইসিসির তাদের ডিআরএস টেকনিক্যাল অপারেটর বা ক্রু পাঠাতে পারেনি। এ কারণে সিরিজে থাকছে না ডিআরএস প্রযুক্তির ব্যবহার।
Discussion about this post