নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কারণে এর আগে বাংলাদেশ সফর বয়কট করেছিল তারা। এমন কী ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাদের বয়সভিত্তিক দলটিকেও সফরে পাঠায় নি। কিন্তু নতুন বছরের শুরুতেই নড়েচড়ে বসল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড বুধবার জানিয়ে দিলেন, নতুন করে কোনো নিরাপত্তা ইস্যু তৈরি না হলে এ বছর দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে খেলতে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ সফরে আসবে।
যদিও এই সফরটা হওয়ার কথা ছিল ২০১৫ সালের অক্টোবরে। কিন্তু ব্লগার হত্যা, জঙ্গি আক্রমণের কারণে সেসময় সফর থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয় অজিরা। একেবারে শেষ মূহুর্তে নিরাপত্তা শঙ্কায় সফর স্থগিত করে তারা।
যদিও বাংলাদেশ অনেক চেস্টা করেছে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে রাস্ট্রনায়কদের মতো নিরাপত্তা দেয়ার প্রতিশ্রুতিও মন গলেনি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার। এরপর বেশ কয়েকটি সিরিজ ও অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করে দক্ষতার প্রমাণ দেয় বিসিবি। ইংল্যান্ড দল সর্বশেষ নির্বিঘ্নে বাংলাদেশ সফর করেছে।
তাইতো সাদারল্যান্ড সফরে আসতে রাজী হলেন। তিনি বলেন, ‘গত বছরের শেষ দিকে আমরা ইংল্যান্ডের বাংলাদেশ সফর দেখেছি।এই সফরই আশাবাদী করেছে আমাদের।’
২০১১ সালে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে এসেছিল অজিরা। তার আগে ২০০৬ সালে টেস্ট সিরিজ খেলেছে দুটি দেশ।
Discussion about this post