সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার সময়ই ইনজুরিতে পড়েন তিনি। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট নিয়ে শেষ হয় সাকিব আল হাসানের বিশ্বকাপ। তারপরই তিনি চলে যান পরিবারের কাছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বকাপের পর ছিলেন না পাকিস্তানির বিপক্ষে দেশের মাঠে টি-টুয়েন্টি সিরিজে।
টেস্ট সিরিজে খেলতে ফিরেন দেশে। কিন্তু প্রথম টেস্টে খেলতে পারেন নি। ঢাকায় শনিবার শুরু দ্বিতীয় টেস্টে খেলার সম্ভাবনা উজ্বল সাকিবের। তার আগে নিজেকে ফিরে পেতে অনুশীলনে নেমে পড়লেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। বাংলাদেশ দলের অনুশীলনের কথা ছিল বৃ্হস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে। কিন্তু সাকিব সকাল ১১টাতেই চলে আসেন মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে। ইনডোরে নিবিড় ব্যাটিং অনুশীলন করেন তিনি।
তাকে বোলিং করেন ৬জন নেট বোলার। তিনজন পেসার ও তিনজন স্পিনারের বিপক্ষে লড়েন ব্যাট করেন তিনি। নিজের মাস্কো সাকিব ক্রিকেট একাডেমি থেকে নেট বোলারদের নিয়ে আসেন এই তারকা ক্রিকেটার। বায়ো-বাবলের বাইরে থাকায় এককভাবে অনুশীলন করতে হচ্ছে সাকিবকে।
অনুশীলন শেষে কোভিড টেস্ট হয়েছে বৃহস্পতিবার। এখানে ফল নেগেটিভ এলে দলের সঙ্গে যোগ দিতে পারবেন সাকিব। যতক্ষণ না তিনি করোনা টেস্টে নেগেটিভ হচ্ছেন, দলের সঙ্গে যোগ দিতে পারবেন না।
মিরপুরে ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে সিরিজের শেষ টেস্ট। এরইমধ্যে চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান দল। সিরিজ হার বাঁচাতে ঢাকায় জিততে হবে মুমিনুল হকদের।
Discussion about this post