অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মানেই বর্নীল আলোর ঝলকানি! এবার অবশ্য আগের সেই আসরগুলোর মতো চাকচিক্য ছিল না। কারণ একটাই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বাজেট কম। তারপরও ব্রাজিল মানেই কার্নিভাল। বাধভাঙ্গা আনন্দ। তাইতো সাম্বা, বোসা নোভা আর ফাংকের তালে ব্রাজিলের ঐতিহ্য, রেইনফরেস্ট আর রঙের ছোঁয়া দেখা গেল বিখ্যাত মারাকানা স্টেডিয়ামে। আনুষ্ঠানিকভাবে পর্দা উঠল রিও অলিম্পিকের। শুরু হল গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ।
রিও দে জেনিরোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্রাজিলের মেধাবী শিল্পী আর কার্নিভাল সংস্কৃতি দেখে মুগ্ধ হল গােটা বিশ্ব। নাচ দিয়ে শুরু হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এরপরই ছিল ব্রাজিলের রেইনফরেস্ট আর আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরিবেশনা। যেখানে উঠে আসে ব্রাজিলের পথচলার গল্পটাও উঠে এসেছে। আবার বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেইনফরেস্ট আমাজন রক্ষারও আবেদন থাকল সেই অনুষ্ঠানে। যা কীনা অন্যরকম মেজাজ নিয়ে আসে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে।
২০৭টি দলের অ্যাথলিটদের প্যারেডে দেখা গেল লাল-সবুজের উপস্থিতি। বাংলাদেশ দলের পতাকা ছিল গলফার সিদ্দিকুর রহমানের হাতে। তবে সবার আগে আসে যাদের হাত ধরে অলিম্পিকের যাত্রা সেই গ্রিস। সবার শেষে স্বাগতিক ব্রাজিল।
৩১তম অলিম্পিকে এবার অংশ নিয়েছে ২০৭টি দেশ ও দল। থাকছেন ১১ হাজারের বেশি অ্যাথলেট। ২৮টি ডিসিপ্লিনে ৩০৬টি ইভেন্ট।
Discussion about this post