এইতো গত ১৯ জানুয়ারি থেকে চূড়ান্ত শুনানি শুরু হয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রিমিয়া্র লিগে (বিপিএল) ম্যাচ পাতানো তদন্তের সংক্ষিপ্ত রায় ঘোষণা করে ট্রাইব্যুনাল। তদন্তের বিস্তারিত রায় জানাল ট্রাইব্যুনাল।
গতবছরের ১৪ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি আব্দুর রশিদকে ডিসিপ্লিনারি প্যানেলের চেয়ারম্যান নিয়োগ করে বিসিবি। এরপর ১০ নভেম্বর প্যানেলের চেয়ারম্যান সাবেক বিচারপতি খাদেমুল ইসলাম চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের দুর্নীতি বিরোধী ট্রাইব্যুনাল গঠন করেন।
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী জানালেন, “ট্রাইব্যুনাল আমাদের আইনজীবীকে বিস্তারিত তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়েছে। আইসিসি এটা পেয়েছে। আমরা রায় পুরো দেখে আমাদের অবস্থান সম্পর্কে আপনাদের জানাতে পারব।’
জানা গেল আগামী ১৮, ১৯ জুন আরেকটি শুনানি হবে। এরপরই দোষীদের শাস্তির রায় দেবে ট্রাইব্যুনাল। এমনিতে ম্যাচ পাতানো সঙ্গে জড়িত থাকার স্বীকারোক্তি দেয়া মোহাম্মদ আশরাফুল ও শ্রীলঙ্কার কৌশল লুকুয়ারাচ্চি এবং দোষী প্রমাণিত হওয়া ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিহাব চৌধুরীর শাস্তি পরবর্তী শুনানির পর ঠিক করবে ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া ২৬ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত সংক্ষিপ্ত রায়ে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিক, বাঁহাতি স্পিনার মোশাররফ হোসেন ও পেসার মাহবুবুল আলম। একইসঙ্গে নির্দোষ প্রমানিত হয়েছেন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের চেয়ারম্যান সেলিম চৌধুরী ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গৌরব রাওয়াদ এবং ইংল্যান্ডের ক্রিকেটার ড্যারেন স্টিভেন্স ।
Discussion about this post