তিনি বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ জিতেছে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ট্রফি। সেই আকবর আলী এবার পেলেন অনন্য সম্মান। দেশের খেলাধুলা কীভাবে পরিচালনা করা দরকার তার নীতিমালা তৈরি ও প্রণয়ন কমিটিতে জায়গা পেলেন এই তরুণ ক্রিকেটার।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া নীতি প্রণয়ন কমিটিতে তিনি ছাড়াও ক্রিকেটাঙ্গন থেকে আছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দীন চৌধুরী সুজন। গত মঙ্গলবার বিকালে কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে ১৬ সদস্যের কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে।
১৯৯৮ সালে প্রণয়ন করা জাতীয় ক্রীড়ানীতি পর্যালোচনা, পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের জন্য সময়োপযোগী একটা নীতিমালা তৈরির কাজ হাতে নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এবার অনেক বছর পর কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিন মাসের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে এই কমিটি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর জমা দেবেন। কমিটিতে এছাড়া জায়গা হয়েছে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, সিনিয়র সাংবাদিক দুলাল মাহমুদ, আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী চপলের।
ক্রীড়ানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য-
ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (ক্রীড়া), বিকেএসপির পরিচালক (প্রশিক্ষণ), যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (ক্রীড়া), বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ, ভলিবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকু, হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কোহিনুর, আরচারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল, ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন, ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবু নাইম সোহাগ, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক, পাক্ষিক ক্রীড়া জগত পত্রিকার সম্পাদক দুলাল মাহমুদ ও যুব ক্রিকেট দলের অধিনায়ক আকবর আলী।
Discussion about this post