ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
তিনি ছিলেন লং জাম্পার। টানা আটবার সেই ইভেন্টে দেশসেরা হয়েও নজর কাড়তে পারছিলেন না। এ কারণেই এবার প্রথমবারের মতো জাতীয় অ্যাথলেটিক্সে দেখা গেল ১০০ মিটার দেখা গেল তাকে। শুরুতেই বাজিমাত করলেন মোহাম্মদ ইসমাইল। গতবারের চ্যাম্পিয়ন হাসান মিয়াকে হারিয়ে তিনিই দেশসেরা স্পিন্ট্রার।
মেয়েদের অ্যাথলেটিক্সে সেই পুরনো রাণী। জাতীয় অ্যাথলেটিক্সের মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে শ্রেষ্টত্ব ধরে রাখলেন শিরিন আক্তার। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ট্র্যাকে সেরা চমকের নাম অবশ্যই ইসমাইল। ১০.২৬ সেকেন্ড সময় নিয়ে ১০০ মিটারের প্রথম ইসমাইল।
বিকেএসপির হাসান মিয়াকে হারাণেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ইসমাইল। তিনি অবশ্য লং জাম্পার ছিলেন। ১০০ মিটার স্প্রিন্ট্রে প্রথমবার নেমেই জাতীয় অ্যাথলেটিক্সে সেরা। বলেন, ‘৮ বার লংজাম্পে স্বর্ণ জেতার পরও দেখলাম কোনো মূল্যায়ন হচ্ছে না। ১০০ মিটারে স্বর্ণ না জিতলে কোনো মজা নেই। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ১০০ মিটার জয়ীরাই যান, বিদেশে ট্রেনিংয়ের সুযোগও তারা বেশি পান। এ কারণেই আমি সংস্থাকে জানিয়েছিলাম লংজাম্পের পাশাপাশি ১০০ মিটারও লড়বো। তারপর থেকেই আমি নিয়মিত অনুশীলন করেছি।’
মেয়েদের বিভাগে সেই পুরনো গল্প। শিরিনের দাপট। ১১.৮০ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা তিনি। সোহাগী আক্তার ১১.৯০ সেকেন্ডে দৌড়ে হয়েছে দ্বিতীয়। অষ্টমবারের মতো ১০০ মিটার স্প্রিন্টে সেরা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এই অ্যাথলিট।
Discussion about this post