ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
ঠিক অধিনায়কের মতোই খেলছিলেন তিনি। মনে হচ্ছিল শতরান আসবে তার ব্যাটে। কিন্তু ক্রাইস্টচার্চে হাফসেঞ্চুরি পেলেও মিলল না শতক। ফিফটির পর দ্রুত রান তুলছিলেন তামিম ইকবাল। নিউজিল্যান্ড বোলারদের ব্যস্ত রাখছিলেন। কিন্তু ভুল করলেনই তামিম।
নিশামের বল দেখেশুনে খেলেন মুশফিক। বল ছিল উইকেটের একদম কাছেই। রান নেওয়ার জন্য ডাক দেন তামিম। মুশফিকও সাড়া দেন। এরপরই নিজের বোলিংয়ে ফিল্ডিং করে তামিমকে রান আউট করেন নিশাম। তামিমের ইনিংস শেষ ৭৮ রানে। ১০৮ বলে ১১ চারে এই ইনিংস খেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তার ব্যাটে মঙ্গলবার সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ঠিক পথে ছিল দল।
তামিম ফেরার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৩৩ রান। এর আগে এই ইনিংসেই তামিম পেয়ে যান ক্যারিয়ারের ৫০তম ফিফটির স্বাদ। বাংলাদেশের ব্যাটিং রেকর্ডে অনেকগুলো ‘প্রথম’ জন্ম হয়েছে তামিমের ব্যাট থেকে, সেই ব্যাটসম্যান গড়লেন আরেকটি কীর্তি।
প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়েন তিনি। ফিফটিতে তামিমের পরেই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে আছেন- সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের হাফ সেঞ্চুরি আছে ৪৮টি। মুশফিকের ৩৯, মাহমুদউল্লাহর ২২ ও আশরাফুলের ২০ অর্ধশতক আছে।
তামিম ৮৪ বলে করেন ফিফটি। ৪০ থেকে ৫০ রানে যেতে খেলেন ২৮ বল। ৫০টি হাফ সেঞ্চুরির পাশাপাশি তামিমের সেঞ্চুরি ১৩টি।
Discussion about this post