সোমবার শেষ হল সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে দেওয়া ‘বিতর্কিত’ শাস্তির মেয়াদ। এবার জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের পালা দেশসেরা এই ক্রিকেটারের। এশিয়ান গেমস খেলতে যাওয়া বাংলাদেশ দলেই দেখা যাবে তাকে।
‘শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ’ দেখিয়ে সাকিবকে গত ৭ জুলাই ৬ মাসের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। দেশের বাইরের লিগে নিষেধাজ্ঞা ছিল ২০১৫ সালের শেষ পর্যন্ত। এ নিয়ে পরে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ক্রিকেট ভক্তরা বোর্ড কর্তাদের পদত্যাগ দাবী করেন। বলা হয় লঘু পাপে গুরুদন্ড পেলেন সাকিব। চাপে পড়ে ক্রিকেট বোর্ড।
শৃঙ্খলাভঙ্গের ‘বেশ কিছু অভিযোগ’-এর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। কিন্তু কখনোই সেই অভিযোগগুলো কী তা জানান নি। একারনেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে পাপনের সিদ্ধান্ত।
তাইতো গত ২৬ আগস্ট সব ধরনের ক্রিকেটে নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
ফেসবুকে সাকিবের অফিসিয়াল পেজে তার মডারেটর সোমবার লিখেছেন- Good-morning Fans, Shakib Al Hasan will be eligible to play domestic and international cricket from today as his disciplinary suspension has come to an end. His next international assignment will be in Incheon, Korea when Bangladesh take part in the Asian Games.
যদিও বিদেশী লিগে খেলার দেড় বছরের নিষেধাজ্ঞা উঠায়নি বিসিবি। কিন্তু কেন? কেন সাকিবের আয়-উপার্জনের উপর এমন হস্তক্ষেপ তা নিয়ে অনেকেই সরব। কেননা, বিদেশী লিগে সাকিব খেললে সেটা তো বাংলাদেশের উপকার হতো।
Discussion about this post