প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানকে ২৩০ রানে অল আউট করার পর তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১২১ রান করেছে স্বাগতিকরা। পাকিস্তানের চেয়ে ১৮৫ রানে এগিয়ে তারা। প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়ে করেছিল ২৯৪ রান। এর অর্থ জয়ের স্বপ্ন দেখতেই পারে জিম্বাবুয়ে।
দ্বিতীয় দিন শেষে প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটে ১৬৩ রান করেছিল তারা। মনে হচ্ছিল বড় ইনিংসই গড়বে সফরকারীরা। বড় ইনিংস খেলার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন দুই অভিজ্ঞ কাণ্ডারি ইউনুস খান ও মিসবাহ-উল হক। দু’জন ৬৭ রানের জুটি গড়ে শেষ করেছিলেন দ্বিতীয় দিনের খেলা। বৃহস্পতিবার বেশি যেতে পারলেন না তারা। আগের দিনের সঙ্গে মাত্র ১৯ রান যোগ করার পর পেসার ভিটোরির বলে ৩৩ রানে ফিরে গেলেন অধিনায়ক মিসবাহ। লড়ে যাচ্ছিলেন ইউনুস খান। কিন্তু ৭৭ রানে তাকে ফেরান পানিয়াঙ্গারা। ইউনুসের বিদায়ের অল্প সময়ের মধ্যেই গুটিয়ে যায় পাকিস্তানের প্রথম ইনিংস। ২৩০ রানে গুটিয়ে যায় তারা। শেষ ৪৮ রান তুলতে ৭ উইকেট হারাতে হয় পাকিস্তানকে।
দারুণ বোলিং করলেন ভিটোরি। টেস্ট ইনিংসে প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন তিনি। ৬১ রান ৫ উইকেট নেন এ পেসার। ৩ উইকেট পান পানিয়াঙ্গারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
জিম্বাবুয়ে ১ম ইনিংস : ২৯৪/১০ ও ১২১/৪ (মায়ো ৫২, মাসাকাদজা ৪৪; রেহমান ২/২০, রাহাত ২/৩৭)। পাকিস্তান ১ম ইনিংস : ২৩০/১০ (মনজুর ৫১, হাফিজ ২২, ইউনুস খান ৭৭, মিসবাহ ৩৩; পানিয়াঙ্গারা ৩/৪৩, ভিটোরি ৫/৬১)।
Discussion about this post