ক্রিকবিডি২৪.কম রিপোর্ট
সন্দেহ নেই বাংলাদেশ ক্রিকেটের জনপ্রিয়দের অন্যতম তিনি। তার জন্মদিনে উচ্ছ্বাস তো ছড়াবেই। তেমনটাই চলছে দিনভর। ৫ অক্টোবর, মাশরাফি বিন মুর্তজার জন্মদিন। ১৯৮৩ সালের এই দিনে নড়াইলের মহিষখোলায় জন্ম তার। গোলাম মুর্তজা স্বপন ও হামিদা বেগম। তাদের এই দুরন্ত ছেলেটি সময়ের হাত ধরে হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের কিংবদন্তি ক্রিকেটার।
বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক জন্মদিন বলে কথা। সতীর্থদের ভালবাসায় সিক্ত হচ্ছেন মাশরাফি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রিয় ক্যাপ্টেনকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন সবাই।
সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন ম্যাশ, লক্ষ মানুষের অনুপ্রেরণা। মাঠের ভেতর ও বাইরের রোল মডেল হওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য সবসময় দোয়া এবং ভালোবাসা থাকবে। আপনি আমাদের কিংবদন্তি।’
ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের শুভেচ্ছাবার্তায় লিখলেন, ‘শুভ জন্মদিন মাশরাফি ভাই।’ টি-টুয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ লিখলেন, ‘শুভ জন্মদিন আমার প্রিয় ভাই। আল্লাহ আপনাকে সবসময় সুস্থ শরীরের অধিকারী করুক।’
অলরাউন্ডার সাব্বির রহমান লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন অধিনায়ক। আপনি একজন সত্যিকারের নেতা এবং বাংলাদেশের কিংবদন্তিদের একজন। দোয়া করি, আল্লাহ যেন আপনাকে আরও সুখে এবং শান্তিতে রাখে।’ বাঁহাতি ব্যাটসম্যান ইমরুল কায়েসের লেখাটাও একই রকম, ‘শুভ জন্মদিন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। আমাদের নেতার দীর্ঘজীবন কামনা করছি এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’
তারকা পেস বোলার তাসকিন আহমেদ শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন ভাইয়া। আমার ক্রিকেটে আসার অনুপ্রেরণা আপনি।’ পেসার রুবেল হোসেন মাশরাফিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন মিস্টার ক্যাপ্টেন। অনেক অনেক দোয়া আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।’
অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ তার বার্তায় লিখলেন, ‘শুভ জন্মদিন মাশরাফি ভাই। আপনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ক্রীড়ানুরাগী, যিনি মাঠে থাকা মানেই পুরো দলের উজ্জীবিত হয়ে যাওয়া। আপনি দীর্ঘজীবী হোন।’
মোহাম্মদ আশরাফুলের বন্ধু মাশরাফি। প্রিয় বন্ধুর জন্মদিনে অ্যাশ লিখলেন, ‘শুভ জন্মদিন মাশরাফি। আজীবন হাসি, আনন্দে কাটুক এই কামনা করি।’
এই দিনে জন্ম নিয়েছে মাশরাফির ছেলে সাহেলও। সংগত কারণেই দ্বিগুণ ব্যস্তত মাশরাফির স্ত্রী সুমনা হক সুমির। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন আমার জুনিয়র ও সিনিয়র হিরো। দুজনই আমার জীবনের গর্ব। একই দিনে আমার জীবনকে রঙিন করার জন্য তোমাদের ধন্যবাদ। আল্লাহ তোমাদের দীর্ঘ ও সুখী জীবন দান করুন।’
Discussion about this post