দেশের সেরা ক্রিকেটারদের একজন তিনি। ক্যারিয়ারে চমকও দেখিয়েছিলেন। কিন্তু গত দুই বছর ধরে কিছুই যেন হচ্ছিল না। পাচ্ছিলেন না বড় ইনিংস। এনিয়ে সমালোচনার শেষ ছিল না। ঠিক এমন অবস্থায় ব্যাট হাতে জবাব দিলেন তামিম ইকবাল খান।
শুক্রবারের দিবা-রাত্রির ম্যাচটা স্মরনীয় হয়ে থাকবে তামিমের। দুই বছরেরও বেশি সময় পর সেঞ্চুরি পেলেন তিনি। ঘুচল বড় ইনিংস খেলার আক্ষেপ। এবার করলেন ১৩৫ বলে ১৩২ রান। যাতে ছিল ১২টি চার ও ২টি ছক্কা। এটি তামিমের পঞ্চম ওয়ানডে শতরান।
তামিম সর্বশেষ মেঞ্চুরিটি করেন ২০১৩ সালে। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা।
শুক্রবার মিরপুরে প্রথমে তামিম ইকবাল এরপর চলল মুশফিকুর রহীমের ব্যাটে ঝড়। দু’জনই তুলে নিলেন তিন অংকের ম্যাজিকাল স্কোর। আর তাতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলে ৩২৯ রান।
এরপর মুশফিক খেলে গেলেন তার সহজাত খেলা। বিশ্বকাপে ভাল খেলার ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন তিনি। শেষপর্যন্ত তিনি করলেন ৭৭ বলে ১০৬ রান। এটি তার তৃতীয় শতরান।
এদিন পাকিস্তানের বিপক্ষে যে কোনো উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটির রেকর্ড গড়েছেন তামিম ও মুশফিক। তৃতীয় উইকেট জুটিতে তুলেন ১৭৮ রান।
Discussion about this post