ছুটির দিনগুলোতে ঘরে থাকতেই ভালবাসেন। একেবারে ঘরবন্ধী মানুষ তিনি! এনিয়ে স্ত্রী শাওনের কতো যে অভিযোগ। কিন্তু হাবিবুল বাশার সুমন কাজবিহীন মুহুর্তগুলোর বেশিরভাগই ঘরেই থাকেন। তবে ঈদ সময় তো আর ঘরে বসে থাকা যায় না।
সন্ধ্যায় পুরো পরিবার নিয়ে বেরিয়ে পড়েন। কখনও আত্মীয়ের বাড়ি আবার কখনও রেস্টুরেন্টে ভোজন বিলাস! বাশার যেখানেই যান, খাবার-দাবার নিয়ে কোনোরকম সমস্যা হয়না!এমনিতে গরুর মাংস আর ভুনা খিচুড়ি হলেই মহাখুশি। বিশেষ করে ঈদের সময় গরুর মাংশের সঙ্গে ডাইনিং টেবিলে অবশ্যই চাই ভুনা খিচুড়ি। সঙ্গে সালাদ!
গরম গরম ডিমভাজাও পছন্দ বাশারের। খুব কাছের আত্মীয়রা ব্যাপারগুলো ভাল করেই জানেন। বাশার বাসায় আসলেই চলে এই আয়োজন।
নিজেকে কোনভাবেই ভোজন রসিকদের তালিকায় ফেলছেন না বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক। তাইতো রান্নাঘরে উকি দেওয়ার প্রশ্নই আসেনা। অবশ্য ইদানীং ছুটির দিনগুলোতে বাজারের ব্যাগ নিয়ে ছুটতে হচ্ছে তাকে। বাশার যেমনটা বলছিলেন, ‘বাজার করার কাজটা আমার স্ত্রীই করে। যখন খেলতাম তখন থেকেই ও আমাকে এ কাজ থেকে দূরে রেখেছে। তবে এখন আমাকেই মাঝেমধ্যে এসব সামলাতে হয়।’
এবারের ঈদের বাজারের দ্বায়িত্বটা অবশ্য স্ত্রীর উপরই ছেড়ে দিয়েছিলেন হাবিবুল বাশার!
Discussion about this post